বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সংবাদপত্রের রিপোর্টে বলা হয়েছে, দীর্ঘ লকডাউনের জেরে অনেকেরই রুটি-রুজিতে টান পড়েছে। এরমধ্যে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ঘরে বসে গেলে, পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। এই ভয়ে কম বেতনের কর্মীরা উপসর্গ থাকলেও করোনা পরীক্ষা করাচ্ছেন না। এক সমীক্ষক সংস্থার কাছ থেকে এই রিপোর্ট পাওয়ার পর পরীক্ষা নিয়ে অনীহা কাটাতে উদ্যোগী হয় ব্রিটেন সরকার। বলা হয়, আক্রান্তরা সরকারের কাছ থেকে ৫০০ পাউন্ড করে পেতে পারেন।
করোনা পজিটিভ ব্যক্তিকে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে একই পরিমাণ অর্থ দেওয়ার প্রথা রয়েছে ব্রিটেনে। কিন্তু সেই অর্থ পান খুবই কম মানুষ। সংবাদপত্রের খবর, কয়েকজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে এই অর্থ দেশের প্রত্যেক করোনা আক্রান্তের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন মন্ত্রীরা। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে সপ্তাহে প্রায় ৪৫৩ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ হবে। করোনার জন্য সরকার যে খরচ করছে, এই অঙ্ক তার প্রায় ১২ গুণ। যদিও পুরো রিপোর্টটিই কার্যত খারিজ করে দিয়েছেন ব্রিটেনের পরিবেশমন্ত্রী। তাঁর সাফ কথা, এমন কোনও সিদ্ধান্ত এখনও সরকার নেয়নি। যে খবর রটেছে, তা সম্পূর্ণ গুজব।