বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
আমেরিকার সংবিধানে প্রেসিডেন্টের হাতে বিশেষ ক্ষমা মঞ্জুরের ক্ষমতা রয়েছে। সেই ক্ষমতাবলেই তিনি তাঁদের ক্ষমা করছেন। তবে আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের আগে ট্রাম্প নিজেই নিজেকে ক্ষমা করতে চলেছেন বলে খবর ছড়িয়েছিল। এ ব্যাপারে হোয়াইট হাউসের আধিকারিক ও আইনজীবীদের সঙ্গে তিনি বিস্তর শলাপরামর্শও করেন বলে মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।
যদিও শেষমেশ জানা যাচ্ছে, নিজেকে নিজে ক্ষমা করার পথে হাঁটছেন না ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসের এক উপদেষ্টা জানিয়েছেন, বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজেকে নিজে ক্ষমার পথে হাঁটবেন কি না, তা নিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে তাঁর বিতর্কও হয়। সেসময়ই কিছু আধিকারিক তাঁকে সতর্ক করে বলেন, তিনি যদি নিজেকে নিজে ক্ষমা করেন, তা হলে তাঁকে দোষী মনে হতে পারে। ফলে এমনটা করা ঠিক হবে না।
মঙ্গলবার ট্রাম্প গোটা দিন হোয়াইট হাউসেই থাকতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। তবে আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান এড়াতে বুধবার সকালেই তিনি চলে যেতে পারেন পাম বিচে নিজের ক্লাবে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ওইদিন দুপুরেই তাঁর সময়সীমা শেষ হচ্ছে। এদিকে, জো বাইডেনের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে হাঙ্গামার আশঙ্কায় নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হচ্ছে। ক্যাপিটল ভবনে ট্রাম্প সমর্থক বলে পরিচিতদের হামলার জেরে ইতিমধ্যেই সেখানে নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো করা হয়েছে। নামানো হয়েছে ন্যাশনাল গার্ড ট্র্যুপ ও প্রচুর পুলিস। তার পরও সেখানে ট্রাম্প সমর্থকদের ছোট ছোট দল দেখা যাচ্ছে। তাদের হাতে অস্ত্রও রয়েছে বলে অভিযোগ। এখনও পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কোনও অবনতি না হলেও নয়া প্রেসিডেন্টের শপথ অনুষ্ঠান নির্বিঘ্ন করতে কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না মার্কিন প্রশাসন। ছবি: পিটিআই