বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গুরু নানকের ৫৫১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের ভিডিও ট্যুইটারে পোস্ট করেন ট্রুডো। সেখানে ভারতের কৃষক বিক্ষোভ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শোনা গিয়েছে, আমাদের বন্ধু ও তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে দুশ্চিন্তা হচ্ছে। আমি জানি, আপনাদের অবস্থাও একই। এ প্রসঙ্গে তাঁর দেশের সুষ্ঠু বিক্ষোভের কথা উল্লেখ করেন ট্রুডো। তাঁর কথায়, আমি আপনাদের একটা কথা মনে করিয়ে দিতে চাই। কানাডা কিন্তু বিক্ষোভকারীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের অধিকারকে সমর্থন করে। এরপরেই সমস্যা সমাধানে আলোচনার উপর আস্থা রাখেন ট্রুডো। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই ‘বন্ধু’ বলেন, আমরা বিভিন্ন ভাবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে উদ্বেগের কথা জানিয়েছি।
এরপরেই কানাডার প্রধানমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানায় ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, ভারতের কৃষকদের সম্পর্কে কানাডা নেতৃত্বের কিছু তথ্যহীন মন্তব্য দেখেছি। এ ধরনের মন্তব্য অযাচিত। কারণ, এটা একটা গণতান্ত্রিক দেশের অন্তর্বর্তী বিষয়। কড়া ভাষায় মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, রাজনৈতিক স্বার্থে কূটনৈতিক আলোচনার অপব্যাখ্যা না করাই ভালো। তবে শুধু নয়াদিল্লি নয়, একটি দেশের অন্তর্বর্তী বিষয় নিয়ে ভিন দেশের রাষ্ট্রনেতার মুখ খোলার নিন্দা করেছে শিবসেনাও। সাংসদ প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী ট্যুইটারে লিখেছেন, প্রিয় জাস্টিন ট্রুডো, আপনার উদ্বেগ ভালো। কিন্তু, ভারতীয় অভ্যন্তরীণ বিষয় অন্য দেশের জাতীয় রাজনীতির ইস্যু হতে পারে না। আমরা একে অপরকে যে সৌজন্য দেখাই, তাকে সম্মান করুন। অন্য দেশ নাক গলানোর আগে কৃষক সমস্যা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনুরোধ করছি।