বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কিছুদিন আগে ‘ক্লিনিক্যাল ইনফেকশাস ডিজিজ’ নামে একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এই রিপোর্ট। সেখানে গবেষকেরা জানিয়েছেন, সাধারণ ফ্লু সৃষ্টিকারী প্যাথোজেন (ক্ষতিকারক অণুজীব) ত্বকে সর্বাধিক ১০৮ মিনিট বেঁচে থাকে। কিন্তু সার্স-কোভ-২-এর আয়ু তার চাইতে অনেক বেশি। ফলে যাঁর ত্বকে ওই ভাইরাসটি আগে থেকে লেগে রয়েছে, তা এই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে অন্যজনের শরীরে। গবেষণার জন্য করোনা রোগীদের মৃতদেহ থেকে ত্বকের নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন গবেষকরা। তা বিশ্লেষণ করেই তাঁরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন।
গোটা পর্যবেক্ষণটি ল্যাবরেটরিতে সম্পন্ন হয়েছে। বাইরের পরিবেশে সূর্যরশ্মি ও অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ ভাইরাসের আয়ু ও সক্রিয়তা আরেকটু হ্রাস পেতে বাধ্য। তাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর আগে ব্যাপক গবেষণা প্রয়োজন, মত চিকিৎসকদের একাংশের।
অন্যদিকে, সামাজিক চৌহদ্দিতে পুরোপুরি সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা কার্যত অসম্ভব। গবষেকদের আশঙ্কা, ভাইরাস যদি এভাবে ক্রমশ গোষ্ঠীর মধ্যে ছড়ায়, তাহলে মহামারীকে কোনওভাবেই ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। যদিও এ থেকে বাঁচার উপায় রয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ইথানল প্রয়োগে ১৫ সেকেন্ডের মধ্যে গায়েব হয়ে যায় করোনা এবং ফ্লু ভাইরাস। হ্যান্ড স্যানিটাইজারের মধ্যে ইথানল থাকে। তাই এটি করোনা থেকে সুরক্ষার অন্যতম হাতিয়ার।