বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কিন্তু, নাসা তো এর আগে আটবার সফলভাবে মঙ্গলে অবতরণ করেছে। তাহলে এবার এত উদ্বেগ কেন? ওই শীর্ষ কর্তার কথায়, প্রত্যেকবারই উৎকণ্ঠা থাকে। এবারও রয়েছে। কারণ এবারই প্রথম পারসিভারেন্স মঙ্গলের মাটিতে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজবে। সেখানকার মাটি ও পাথর থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করবে। যা ফেরত আনা হবে। তবে মঙ্গল গ্রহ থেকে কোনও যানকে ফেরত আনার মতো প্রযুক্তি এখনও পৃথিবীর কোনও বিজ্ঞানীদের কাছে নেই। তাই সেটা বেশ চ্যালেঞ্জিং। এবং এই অভিযানের সম্পূর্ণ সাফল্য মিলতে মিলতে আরও ৮-১০ বছর লেগে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরাও। এই অভিযানের সঙ্গে যুক্ত থাকা নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল) বাঙালি বিজ্ঞানী গৌতম চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘এখন আগামী সাত মাসের বিনিদ্র রজনী কাটাতে হবে বিজ্ঞানীদের। ফেব্রুয়ারিতে চূড়ান্ত সাফল্য মিললে মহাকাশ বিজ্ঞানের এক দিক উন্মোচিত হবে।’ নাসার অ্যাটলাস ৫ রকেটের উৎক্ষেপণ। -ছবি: এএফপি