বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ইউনান প্রদেশের ওই খনি নিয়ে পরে গবেষণা করেছিলেন করোনা ভাইরাসের বিশেষজ্ঞ শি ঝেংলি। বাদুড় থেকে সৃষ্ট করোনা ভাইরাসগুলি নিয়ে গবেষণার জন্য ইতিমধ্যেই ‘ব্যাট উওম্যান’ নামে বিখ্যাত হয়েছেন তিনি। গত ফেব্রুয়ারিতে মাসে একটি গবেষণাপত্রে তিনি দাবি করেছিলেন, ২০১৩ সালে ইউনান প্রদেশ থেকে আরএটিজি১৩ নামে যে ভাইরাসটি পাওয়া গিয়েছিল, কোভিড-১৯-এর সঙ্গে তার ৯৬.২ শতাংশ মিল রয়েছে। এবার সানডে টাইমসের রিপোর্টেও সেই কথা বলা হল।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৩ সালে চীনের একটি খনিতে বাদুড় তাড়াতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন ছয় কর্মী। পরে তাঁরা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হন। বাদুড় থেকেই তাঁদের শরীরে ঢোকে নতুন এক ধরনের ভাইরাস। আক্রান্তদের মধ্যে তিনজন মারা যান। পরে জানা যায়, বাদুড়ের দেহ থেকে এক ধরনের করোনা ভাইরাসে তাঁরা সংক্রামিত হয়েছিলেন। এক চিকিৎসকের বক্তব্য উদ্ধৃত করে সানডে টাইমসের দাবি, কোভিড-১৯ সদৃশ সেই ভাইরাসের ফ্রোজেন নমুনা বিজ্ঞানীরা উহানের ল্যাবে পাঠিয়েছিলেন। ওই চিকিৎসকের এক সিনিয়র জরুরি বিভাগে আক্রান্তদের চিকিৎসা করেছিলেন। সানডে টাইমসের রিপোর্ট, ২০১৩ সালে পরিত্যক্ত খনি থেকে যে ভাইরাসটি পাওয়া গিয়েছিল, সেটিই আসলে আরএটিজি১৩। তবে উহানের ল্যাব থেকে এবিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়নি।