বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
চীনের বিরুদ্ধে ভারত বাণিজ্যিক যুদ্ধ ঘোষণা করার পর বেজিংয়ের আগ্রাসী মনোভাব আরও বেড়েছে। সেই কারণেই ভারত কোনওরকম শৈথিল্য দেখাতে রাজি নয়। এই অবস্থায় মঙ্গলবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার চুশুল বর্ডার আউট পয়েন্টে বৈঠক হয় দু’দেশের সেনার। ২২ জুনের মতোই এদিনও সেই বৈঠক চলেছে গভীর রাত পর্যন্ত। আর এক্ষেত্রেও সেই একই সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রতিটি বৈঠকেই দু’দেশের সেনা স্তরের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে, সেনা সরে গিয়ে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে যে অবস্থানে দু’পক্ষ ছিল সেখানেই ফিরে যাবে। কিন্তু কিছুতেই বাস্তবায়িত হচ্ছে না সেই চুক্তি। কারণ একটাই। চীনের দ্বিচারিতা। প্রায় মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছে দু’দেশের সেনা। উভয়পক্ষই মোতায়েন করেছে মিসাইলও। মঙ্গলবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীরও ভিডিও কনফারেন্স হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই বৈঠক পিছিয়ে গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, সেনাস্তরের বৈঠকের পরিণাম দেখার পরই ওই ভিডিও বৈঠক হবে। তবে মঙ্গলবার ভারতের বিদেশমন্ত্রী কথা বলেছেন ফ্রান্সের সঙ্গে। চীনের লাগাতার আগ্রাসী মনোভাবে ক্ষুব্ধ বিভিন্ন রাষ্ট্র। আর সেই কারণেই তারা ভারতের পাশে থাকার বার্তা দিচ্ছে।