বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, ২ থেকে ৩ জুনের মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে। ভারতীয় দূতাবাসের তরফে স্থানীয় প্রশাসন এবং মার্কিন বিদেশ দপ্তরকে ঘটনাটি জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইউনাইটেড স্টেটস পার্ক পুলিস। ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেনিথ আই জাস্টারও ট্যুইট করে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে গান্ধী মূর্তির অবমাননা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি আন্তরিকভাবে ভারতের কাছে ক্ষমা চাইছি। জর্জ ফ্লয়েডের মর্মান্তিক মৃত্যু এবং তারপর এই হিংসা ও ভাঙচুরের ঘটনায় আমি হতবাক। যে কোনও ধরনের কুসংস্কার ও বৈষম্যকে আমরা জয় করে এসেছি। আমরা ঘুরে দাঁড়াবই।’
উল্লেখ্য, ২০০০ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ি ও তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের উপস্থিতিতে ওয়াশিংটন ডিসিতে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তিটি স্থাপন করা হয়েছিল। ১৯৬৯ সালে মার্টিন লুথার কিংয়ের মৃত্যুর পর বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল আমেরিকা। তারপর বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে এতবড় আন্দোলনে নেমেছেন মার্কিন জনতা। তাঁদের বিক্ষোভেই গান্ধী মূর্তির অবমাননা কি না, সে প্রশ্নও উঠছে।