বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিকে, বিশ্বজুড়ে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। সোমবার পর্যন্ত মারণ করোনার শিকার হয়েছেন ৫৫ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষ। প্রাণহানির সংখ্যা ৩ লক্ষ ৪৭ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। রাশিয়ায় প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলেছে। শেষ ২৪ ঘণ্টায় ভ্লাদিমির পুতিনের দেশে ৯ হাজার পজিটিভ রোগীর খোঁজ মিলেছে। মৃত্যু হয়েছে ৯২ জনের। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে তিন লক্ষ ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৬৩৩ জনের। অন্যদিকে, দক্ষিণ আমেরিকার নতুন হটস্পট হিসেবে নাম উঠে আসছে ব্রাজিলের। সোমবার পর্যন্ত সেদেশে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যথাক্রমে ৩ লক্ষ ৬৫ হাজার এবং ২২ হাজার ৭৪৬।
করোনা ঠেকাতে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল জাপানে। সোমবার তা প্রত্যাহার করে নিলেন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে। জাপানে সবমিলিয়ে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ হাজার ৬০০ এবং প্রাণ হারিয়েছেন ৮৫০ জন। অন্যদিকে, স্পেনে সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তাই সোমবার থেকে লকডাউন কিছুটা শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেদেশের সরকার। একাধিক সমুদ্র সৈকত খুলে দিয়েছে প্রশাসন। সেই সঙ্গে মাদ্রিদ ও বার্সেলোনায় করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে বার ও রেস্তরাঁ খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার পর্যন্ত সেদেশে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮২ হাজার ৮৫২ ও ২৮ হাজার ৭৫২। শেষ ২৪ ঘণ্টায় সেখানে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একইভাবে সংক্রমণের হার কমে আসায় অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস ও কুইন্সল্যান্ডে সোমবার থেকে স্কুল খুলে দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫৬ হাজার ছাড়িয়েছে। প্রাণ হারিয়েছে ১ হাজার ১৬৭ জন। সিঙ্গাপুরে আরও ৩৪৪ জন করোনা পজিটিভ রোগীর খোঁজ মিলেছে। এদের মধ্যে ৩৪০ জনই বিদেশি শ্রমিক। নেপালেও প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। নতুন করে আরও ৭২ জন সংক্রমিত হওয়ায় সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ৬৭৫। পরিস্থিতি সামাল দিতে ২ জুন পর্যন্ত লকডাউনের সময়সীমা বাড়িয়ে দিয়েছে সরকার। এদিকে, চীনে নতুন করে ৫১ জন মারণ ভাইরাসের শিকার হয়েছেন বলে খবর।