বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর সুন্দরগঞ্জের বামনডাঙ্গা (মাস্টারপাড়া) গ্রামে নিজের বাড়িতে খুন হন গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনে ক্ষমতাসীন দলের এমপি লিটন। দুটি মোটরসাইকেলে করে এসে দুর্বৃত্তরা গুলি করে তাঁকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরদিন ১ জানুযারি অজ্ঞাত ৫-৬ জনকে আসামি করে সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ে করেন লিটনের ছোট বোন ফাহমিদা বুলবুল কাকলি। পরে হত্যার মূল ষড়যন্ত্রকারী জাতীয় পার্টির প্রাক্তন সংসদ সদস্য কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) ডাঃ আব্দুল কাদের খান সহ আট জন অভিযুক্ত করে পুলিস। ২০১৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বগুড়ার বাড়ি থেকে আব্দুল কাদের খানকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। কাদের খানের দেওয়া জবানবন্দিতে হত্যায় অংশ নেওয়া খুনিদের শনাক্ত ও তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিস। কিন্তু আড়াই মাসেও কোনও কূল-কিনারা করা যাচ্ছিল না। পরে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি পিস্তুলের ফেলে যাওয়া ম্যাগজিনের সূত্র ধরেই হত্যার রহস্য উন্মোচন করা হয়। তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৩০ এপ্রিল আব্দুল কাদের খানসহ আটজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে বাংলাদেশ পুলিস। ২০১৮ সালের ৮ এপ্রিল থেকে আদালতে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়, শেষ হয় গত ৩১ অক্টোবর।