অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
দেরাদুন: দীর্ঘদিনের বিবাদ। অবশেষে সম্মুখসমরে বর্তমান এবং প্রাক্তন বিধায়ক। পিস্তল উঁচিয়ে শক্তি প্রদর্শনে মেতে উঠলেন তাঁরা। শূন্যে গুলিও চলল দেদার। যদিও গুলি কারও গায়ে লাগেনি। দুই নেতার সমর্থকরা মারামারিতেও জড়িয়ে পড়েন। তাঁদের এমন কাণ্ড দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রাও। ঘটনাস্থল উত্তরাখণ্ডের খানপুর। খানপুরের বর্তমান বিধায়ক উমেশ কুমার। ২০২২ সালের উত্তরাখণ্ডে বিধানসভা ভোটে তিনি নির্দল প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন। ওই কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক বিজেপির কুনওয়ার প্রণব সিং চ্যাম্পিয়ন। প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়া সহ প্রাকাশ্যে দু’জনেই একে অপরের বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা যায়। সাধারণতন্ত্র দিবসের দিন তা চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। প্রণবের সমর্থকদের বিরুদ্ধে উমেশের কার্যালয়ে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার প্রতিশোধ নিতে পিস্তল উঁচিয়ে রাস্তায় নামেন বিধায়কও।
পুলিস জানিয়েছে, রবিবার উমেশের বাড়ি তথা দলীয় ক্যাম্পে চড়াও হন প্রণব তাঁর সঙ্গীরা। দলীয় অফিসে ঢুকে কর্মীদের মারধর করেন। একজন কর্মী জখমও হন। ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসেন নির্দল বিধায়ক। তিনিও সমর্থকদের নিয়ে প্রাক্তন বিজেপি বিধায়কের বাড়ির কাছাকাছি চলে আসেন। তাঁরাও শূন্যে গুলি ছুঁড়তে শুরু করেন। উমেশও পিস্তল বের করে গুলি চালাতে থাকেন। তার পাল্টা হিসেবে প্রণব ও তাঁর সমর্থকরা গুলি চালাতে থাকেন। খবর পেয়ে চলে আসে বিশাল পুলিস বাহিনী। দুই নেতাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন পুলিসকর্মীরা। পরে দু’জনকেই গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিস জানিয়েছে, রবিবার উমেশের বাড়ি তথা দলীয় ক্যাম্পে চড়াও হন প্রণব তাঁর সঙ্গীরা। দলীয় অফিসে ঢুকে কর্মীদের মারধর করেন। একজন কর্মী জখমও হন। ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসেন নির্দল বিধায়ক। তিনিও সমর্থকদের নিয়ে প্রাক্তন বিজেপি বিধায়কের বাড়ির কাছাকাছি চলে আসেন। তাঁরাও শূন্যে গুলি ছুঁড়তে শুরু করেন। উমেশও পিস্তল বের করে গুলি চালাতে থাকেন। তার পাল্টা হিসেবে প্রণব ও তাঁর সমর্থকরা গুলি চালাতে থাকেন। খবর পেয়ে চলে আসে বিশাল পুলিস বাহিনী। দুই নেতাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন পুলিসকর্মীরা। পরে দু’জনকেই গ্রেপ্তার করা হয়।
