অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট এবং ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারির পর আরএসএস দীর্ঘদিন ভারতের জাতীয় পতাকা তাদের সদর দপ্তরে উত্তোলন করেনি। ২০০১ সালে তিন যুবক প্রথা ভঙ্গ করেই জোর করে সদর দপ্তরে পতাকা উত্তোলন করেছিল। ২০০২ সাল থেকে প্রথা পরিবর্তন করা হয়। পতাকা উত্তোলন শুরু হয়। দ্বিতীয় সঙ্ঘচালক এম এস গোলওয়ালকর ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকাকে জাতীয় পতাকা হিসেবে গ্রহণ করা মেনে নেননি। তাঁর অভিমত ছিল ভারতের পতাকা হবে এক ও একমাত্র গেরুয়া। ২০১৮ সালে মোহন ভাগবত দাবি করেছিলেন, সঙ্ঘের সঙ্গে জাতীয় পতাকার সম্পর্ক অনেকদিনের। একইভাবে বিজেপির ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতির জন্য আরএসএসকেই দায়ী করে বিরোধীরা। সেই আরএসএস প্রধান হঠাৎ বহুত্ববাদ, বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য এরকম ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থানের সপক্ষে প্রচার করতে শুরু করেছেন কেন? এই প্রশ্ন উঠছে।