কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কয়েকদিন আগেই জানিয়েছেন, ডিজিটাল অ্যারেস্ট বলে কিছু হয় না। সাইবার জালিয়াতরা ভয় দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা কামাচ্ছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে সমস্ত রাজ্যের কাছে নির্দেশ গিয়েছে, এই জালিয়াতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতেই হবে। ডিজিটাল অ্যারেস্টে ব্যবহৃত সমস্ত নম্বর ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম পোর্টাল মারফত চিহ্নিত করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাইবার উইং। তাদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী, সমস্ত নম্বরই ভুয়ো নথি দিয়ে হাতানো। নম্বরগুলি পেতে জাল আধার বা ভোটার নথি জমা পড়েছে। সেগুলি যথাযথভাবে যাচাই না করেই বিভিন্ন রাজ্যে গোছা গোছা সিম ইস্যু করা হয়েছে। সাইবার উইং অফিসাররা এখনও পর্যন্ত সাড়ে ছয় লক্ষ চিহ্নিত সিম ব্লক করেছেন।
তার মধ্যে শুধু বাংলারই রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার! সিমবক্স টেকনোলজি ব্যবহার করে ফোন করছে জালিয়াতিরা। সিমের সূত্র ধরেই মোবাইলের আইএমইআই নম্বরগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে। তার ভিত্তিতে কালো তালিকাভুক্ত হয়েছে দেড় লক্ষ মোবাইল। তার মধ্যে দশ হাজারের বেশি এরাজ্যের। আরও কিছু আইএমইআই নম্বর যাচাইয়ের কাজ চলছে। এই প্রক্রিয়া চলতে থাকবে লাগাতার। প্রতারণার টাকা ‘পার্ক’ করার জন্য সাইবার জালিয়াতরা যে-সমস্ত অ্যাকাউন্ট ভাড়া নিয়েছে বা অন্যের নথি দিয়ে খুলেছ, সেগুলি ফ্রিজ করা হয়েছে। তার সংখ্যাটি চার লক্ষাধিক। সিম বিক্রিতে মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলিকে কড়াকড়ি বৃদ্ধিরও নির্দেশ দিয়েছে সাইবার উইং অফিসারদের
তরফে ডিওটি।