কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
এদিন ছিল আর জি কর কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের স্বতঃপ্রণোদিত মামলার শুনানি। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে চলছিল শুনানি। সেখানেই এইমসের চিকিৎসকদের আইনজীবী বিক্রম যাদব বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের এই বেঞ্চই গত ২২ আগস্ট আন্দোলনরত ডাক্তারদের কাজে ফিরতে নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশ পালন করে পরেরদিনই কাজে ফিরেছেন এইমসের আন্দোলনরত চিকিৎসকরা। অথচ আন্দোলন পর্বের ১২ দিনের ছুটি কেটে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কল্যাণী এইমস, গোরক্ষপুর এইমস, পিজিআই চণ্ডীগড় কোথাও এই ছুটি কাটা হয়নি। ডিউটি হিসেবেই ওই দিনগুলি গণ্য হয়েছে। তাহলে কেন নয়াদিল্লির এইমস এটা করবে?’
সওয়াল শুনে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, ‘আপনারা এইমসের ডিরেক্টর এম শ্রীনিবাসের সঙ্গে দেখা করে সরাসরি কথা বলুন। নিশ্চই সমস্যা মিটে যাবে।’ যদিও চিকিৎসকদের আইনজীবী পাল্টা জানান, ‘দেখা করা হয়েছে। কিন্তু কাজ হয়নি। তাই আদালতে উল্লেখ করছি।’ তখন প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘অনেক সময়ই ভুল বোঝাবুঝি হয়। তবে মুখোমুখি আলোচনা করলে সমস্যা মিটে যায়। তাই বলছি, দেখা করুন। নিশ্চই উনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। সমস্যাও মিটে যাবে। আমরা কোনও লিখিত নির্দেশ দিচ্ছি না।’