আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
কথায় বলে, পিচে টিকে থাকলে ব্যাটে রান আসবে। সেই মতো একের পর এক লোকসভা ভোটে প্রার্থী হয়ে জয় হাসিলও করেছেন বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদরা। যেমন, কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ তৃণমূলের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০০৯, ২০১৪ ও ২০১৯ সালে লোকসভায় এই কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়েছেন সুদীপবাবু। তার আগে তৎকালীন কলকাতা উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্র থেকে ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। সব মিলিয়ে ৫ বারের এমপি সুদীপবাবু। এবার তিনি জিতলে পারলে রেকর্ড গড়বেন।
বহরমপুরের বিদায়ী সাংসদ তথা লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা অধীর চৌধুরীও সেই ১৯৯৯ সাল থেকে বহরমপুর কেন্দ্রে টানা জিতে আসছেন। এবার তিনি জয়ী হলে তাঁর ব্যাটেও ৬ রান জমা হবে। অধীর চৌধুরীর ভোটভাগ্য কী হয়, সেদিকে নজর রয়েছে রাজ্যের পাশাপাশি গোটা দেশের।
একই কেন্দ্র থেকে টানা জিতে আসার নিরিখে হ্যাটট্রিক করেছেন তৃণমূলের একাধিক বিদায়ী সাংসদ। দমদম কেন্দ্র থেকে ২০০৯, ২০১৪, ২০১৯ সালে নির্বাচিত হয়েছেন তৃণমূলের সৌগত রায়। বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র থেকে পরপর তিনবার জিতছেন তৃণমূলের শতাব্দী রায়। বারাসতের বিদায়ী সাংসদ কাকলি ঘোষদস্তিদার এবং শ্রীরামপুরের বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও রয়েছে এই তালিকায়।
তাঁরা কি চতুর্থবারের জন্য সাংসদ নির্বাচিত হবেন? সেদিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলের। এই ‘হেভিওয়েট’দের সম্ভাব্য জয়-পরাজয় নিয়ে এখন রকের আড্ডা থেকে পাড়ার চায়ের দোকান সরগরম। জব জল্পনার অবসান হবে আগামী ৪ জুন।