বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
জানা গিয়েছে, গত আর্থিক বছরে শাল রপ্তানি করে আয় হয়েছে ১৬৫ কোটি টাকারও বেশি। সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে আয় হয়েছে ৪২৪ কোটি টাকারও বেশি। এই অর্থবর্ষে কার্পেট রপ্তানিতেও আয় ১০৬ কোটি টাকা বেড়ে হয়েছে ৩৫৭.২১ কোটি টাকা। চেন স্টিচ রপ্তানিতে একলাফে আয় বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৮৪ কোটি টাকা। কাগজের মণ্ড দিয়ে বানানো কাশ্মীরের বিখ্যাত শিল্পকর্মটির রপ্তানি কিছুটা পড়েছে। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এই শিল্পকর্মটি থেকে আয় ছিল ১৩.২৫ কোটি টাকা। কিন্তু তা চলতি অর্থবর্ষে কমে হয়েছে ৮.৫১ কোটি টাকা।
এক সরকারি কর্মকর্তার মতে, ২০১৪ সাল থেকে ভূস্বর্গের হস্তশিল্পের বাজারে ধস নেমেছিল। কিন্তু চলতি অর্থবর্ষের হিসাব হাতে পাওয়ার পর অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে। আগামীতেও যাতে এই আর্থিক বৃদ্ধি বজায় থাকে, সেই চেষ্টাই করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
রপ্তানির এই ধারাকে বজায় রাখতে জম্মু -কাশ্মীর সরকার বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটগুলির সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে চাইছে। এর পাশাপাশি স্টার্ট আপ সংস্থাগুলির সঙ্গেও গাঁটছড়া বাঁধতে চাইছে সরকার। তবে ইউরোপে ফের আর্থিক মন্দার কালো ছায়া দেখা দিয়েছে। কাশ্মীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রাক্তন সভাপতি শেখ আসিক আহমেদ জানিয়েছেন, মন্দার কারণে আপাতত অর্ডার না নিতে বলা হয়েছে।