বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
যদিও রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা নিজেই দাবি করেছিলেন, তিনি ১১ আগস্টের অনুষ্ঠানে থাকবেন। অনুষ্ঠানে দিলীপ ঘোষের উপস্থিত না থাকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। যদিও দিলীপবাবুর ঘনিষ্ঠমহল সূত্রে দাবি করা হয়েছে, আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও আমন্ত্রণপত্র তাঁর কাছে আসেনি। দলীয় সূত্রে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, এদিন সকালে দিল্লিতে থাকলেও বৃহস্পতিবার কলকাতায় ফেরার পূর্ব-নির্ধারিত সূচি ছিল সুকান্তবাবুর। সেই কারণে ইচ্ছে থাকলেও জগদীপ ধনকারের ব্যক্তিগত অনুরোধ তিনি রক্ষা করতে পারেননি। দিলীপবাবুও এদিন বিকেলেই কলকাতায় ফেরার ট্রেন ধরেছেন। পাশাপাশি রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতার এদিন দিল্লিতে আসার প্রধান কারণ ছিল দলীয় বৈঠক। কিন্তু তা শেষ মুহূর্তে বাতিল হয়ে গিয়েছে। পরিবর্তে স্থির হয়েছে, দিল্লির পরিবর্তে ওই বৈঠক কলকাতায় হবে। দলীয় বৈঠক বাতিল হওয়ার কারণেই রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা আর দিল্লিতে আসেননি।
তবে বিজেপির শীর্ষ কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরা হাজির ছিলেন এদিন উপ রাষ্ট্রপতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে। তৃণমূল কংগ্রেস বুধবারই জানিয়েছিল, তারা অনুষ্ঠানে হাজির থাকবে না। এদিন ওই অনুষ্ঠানে গরহাজির ছিল কংগ্রেসও। দলীয় সূত্রে জানানো হয়েছে, কংগ্রেসের রাজ্যসভার নেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে কোভিড আক্রান্ত। আর লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী রয়েছেন কলকাতায়।
এদিকে বিজেপি সূত্রে খবর, ১৫ আগস্টের পর বাংলায় যেতে পারেন বিজেপির পশ্চিমবঙ্গের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতা সুনীল বনসল। বুধবার দায়িত্ব পাওয়ার পরেই দিল্লিতে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, অন্যতম সাধারণ সম্পাদক লকেট চট্টোপাধ্যায়। ফোনে বনসলের সঙ্গে কথা হয় বিজেপির অন্যতম সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষেরও।