বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
একইসঙ্গে কংগ্রেসের সওয়াল, ইউপিএ আমলে শিক্ষাখাতে বাজেট বরাদ্দ ছিল মোট বাজেটের ৪.১৪ শতাংশ। মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর তা হয়েছে মাত্র ৩.২ শতাংশ। ফলে কোন যুক্তিতে জিডিপির ৬ শতাংশের স্বপ্ন দেখছে কেন্দ্র? দলের মুখপাত্র রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা বলেছেন, মুখে ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিংয়ের কথা বলা হলেও, বোর্ড অব গভর্নর্স বসিয়ে দিল্লি থেকে রাজ্যের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে দখল নেওয়ার মতলব করছে মোদি সরকার। এ ব্যাপারে সর্বস্তরে আরও আলোচনার দাবি তুলেছে কংগ্রেস।
যদিও উচ্চ শিক্ষাসচিব অমিত খারে জানিয়ে দিয়েছেন, শিক্ষানীতি নিয়ে ব্যাপক হারে আলোচনা হয়েছে। এমপিদেরও মতামত নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীদের কমিটি সেন্ট্রাল অ্যাডভাইসারি বোর্ড অব এডুকেশন বা কেবে’র বিশেষ বৈঠক হয়েছে। ২০১৯ সালের ৭ নভেম্বর শিক্ষা সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটিতেও চর্চা হয়েছে। বিভিন্ন স্তরে আলোচনার পরেই জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ প্রকাশ করা হয়েছে।