বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
রেল বোর্ডের অন্যতম অধিকর্তা এম এম রাইয়ের স্বাক্ষর করা সংশ্লিষ্ট নির্দেশিকা ইতিমধ্যেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে সমস্ত জোনাল রেল এবং প্রোডাকশন ইউনিটের জেনারেল ম্যানেজারদের কাছে। সেই নির্দেশিকায় যেমন অবসরপ্রাপ্ত প্যারা মেডিক্যাল কর্মীদের পুনর্বহালের কথা বলা হয়েছে, তেমনই চুক্তির ভিত্তিতেও প্যারা মেডিক্যাল কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্তও জানিয়েছে রেল বোর্ড। তবে সংশ্লিষ্ট নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই এহেন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। রেল জানিয়েছে, এই সংক্রান্ত যে কর্মসূচি ইতিমধ্যেই রয়েছে, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে সেই স্কিমের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে মাত্র।
রেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুসারে, প্যারা মেডিক্যাল স্টাফ হিসেবে অবসরপ্রাপ্তদের পুনর্বহাল কিংবা চুক্তির ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ কর্মসূচির মেয়াদ বাড়িয়ে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করেই উঠছে প্রশ্ন। শুরু হয়েছে জল্পনা। সম্প্রতি রেলমন্ত্রক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সংক্রান্ত পদগুলিকে ছাড় দিয়ে অন্যান্য নন-সেফটি সম্পর্কিত শূন্যপদের ৫০ শতাংশকেই অবলুপ্ত করতে হবে। যার ফলে রেলের বিভিন্ন নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েই প্রশ্ন উঠছে। এই পরিস্থিতিতে অবসরপ্রাপ্তদের পুনর্বহাল সংক্রান্ত কর্মসূচির মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে বিতর্ক তীব্র হয়েছে। সংশ্লিষ্ট নির্দেশিকা অনুসারে, নয়া সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে ১ জুলাই মধ্যরাত থেকেই।