দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
আর তারপরেই রেলের এহেন আবেদনকে কেন্দ্র করে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, লকডাউনের জেরে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকেরা কেন অপ্রয়োজনে ট্রেনে চাপবেন? রেল বরং সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হোক।এই পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন এক সাংবাদিক বৈঠকে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে খাবার ও পানীয় জলের অভাব এবং কিছু শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনের দেরিতে চলার অভিযোগ মেনে নিয়েছেন রেলবোর্ডের চেয়ারম্যান ভি কে যাদব। একইসঙ্গে তিনি আজ জানিয়েছেন, শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন নিয়ে যেদিন সংশ্লিষ্ট রাজ্য আবেদন জানাবে, বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট না করে ঠিক তার পরেরদিনই শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে। তবে রাজ্যগুলির কাছ থেকে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চালানোর আবেদনের পরিমাণ ক্রমশ কমছে। আজ রেলবোর্ডের চেয়ারম্যান বলেছেন, কিছু ট্রেনে খাবার এবং পানীয় জলের অভাব দেখা দিয়েছে বলে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। সঙ্গে সঙ্গেই সুনিশ্চিত করা হয়েছে, যাতে ওই অভিযোগ আর পরেরদিন না ওঠে।
ভি কে যাদব জানিয়েছেন, অনিবার্য কারণবশত ২০ থেকে ২৪ মে পর্যন্ত চারটি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন দেরিতে চলেছে। তবে ২৯ মে পর্যন্ত যে ৩ হাজার ৮৪০টি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চলেছে, ওই চারটি বাদ দিয়ে বাকিগুলো সময়সূচি মেনেই চালানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত আটকে থাকা প্রায় ৫২ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিককে নিজেদের রাজ্যে ফেরানো হয়েছে।