বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
রেলমন্ত্রকের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর (ইনফর্মেশন অ্যান্ড পাবলিসিটি) রাজেশ ডি বাজপেয়ি বলেছেন, আরএসি অর্থে রিজার্ভেশন এগেইনস্ট ক্যানসেলেশন। যাত্রীবাহী স্পেশাল ট্রেনের টিকিট বুকিং এবং ক্যানসেলেশনের যা ট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি, তাতে স্পষ্ট, আরএসি টিকিটগুলোর অধিকাংশই কনফার্মড হয়ে যাবে। তবে এমনিতেও মুখোমুখি বসে যাত্রীরা স্পেশাল ট্রেনে ভ্রমণ করছেন। আরএসির ক্ষেত্রেও তাই হবে। শুধু সমস্যা হবে, আরএসি টিকিটধারী যাত্রীরা শুয়ে যেতে পারবেন না। আগামী ১ জুন থেকে অতিরিক্ত যে ২০০টি (১০০ জোড়া) যাত্রীবাহী ট্রেন চালাবে রেল, তাতে আরএসি টিকিটধারীরাও উঠতে পারবেন। গত ১২ মে থেকে দেশের ১৫টি রুটে যে স্পেশাল যাত্রীবাহী এসি ট্রেন চলছে, সেখানেও সম্প্রতি আরএসিকে মান্যতা দেওয়া হয়েছে। আর রেলের এহেন ভূমিকাতেই ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
রেলমন্ত্রক সূত্রের খবর, নিয়মমতো মাঝখানের (এন-রুট) কোনও স্টেশনে আরএসি টিকিট ইস্যু করা হবে না। শুধুমাত্র অরিজিনেটিং স্টেশন থেকেই তা দেওয়া হবে। যেহেতু অরিজিনেটিং স্টেশনে ট্রেনে চড়ার আগে সমস্ত যাত্রীরই বাধ্যতামূলক থার্মাল স্ক্রিনিং করা হচ্ছে এবং জ্বর, শুকনো কাশি কিংবা করোনার সামান্যতম লক্ষণ থাকলেই ট্রেনে উঠতে দেওয়া হচ্ছে না, তাই ধরেই নেওয়া হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট ট্রেনে যত যাত্রী উঠছেন, প্রত্যেকেই করোনা উপসর্গহীন।