বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ইতিমধ্যে সরকারের সহায়তায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২৩ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক উত্তরপ্রদেশে ফিরেছেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা বিশেষ করে দিল্লি ও মুম্বাই থেকে ফিরেছেন একটা বড় অংশের করোনা ধরা পড়েছে। রাজ্য সরকার তাঁদের জন্য কোয়ারেন্টাইনের পাশাপাশি যাবতীয় সুবিধার বন্দোবস্ত করেছে। আগামী কয়েক সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বহু শ্রমিক রাজ্যে ফিরবেন। তাঁদের স্ক্রিনিংয়ের পাশাপাশি গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার সবরকম ব্যবস্থা করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার।
এই অবস্থায় রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের স্বার্থে নয়া নীতি গ্রহণ করলেন যোগী আদিত্যনাথ। তিনি বলেন, পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য মাইগ্রেশন কমিশন গড়া হচ্ছে। এই সমস্ত শ্রমিকদের দক্ষতা বিচার করার কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। এই পরিযায়ী শ্রমিকরা রাজ্যের সম্পদ জানিয়ে আদিত্যনাথ বলেন, উত্তরপ্রদেশ সরকার তাঁদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে। পাশাপাশি, লকডাউনে বহু রাজ্য এই শ্রমিকদের যথাযথভাবে খেয়াল রাখেনি বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি। যোগীর কথায়, ওঁরা আমাদের রাজ্যের নাগরিক। কেউ যদি তাঁদের ফেরাতে চায় তাহলে, রাজ্য সরকারের থেকে অনুমতি নিতে হবে।
মাইগ্রেশন কমিশনের কাজ কী হবে? জবাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, পরিযায়ী শ্রমিকদের অধিকার এবং তাঁরা যাতে শোষণ, নিপীড়নের শিকার না হয় সেই ব্যাপারটি দেখা হবে। এছাড়া বিমা, সামাজিক সুরক্ষা, পুনর্নিয়োগের আশ্বাস এবং বেকার ভাতা প্রদানের বিষয়টি দেখবে এই মাইগ্রেশন কমিশন। রাজ্যে কর্মসংস্থান তৈরি প্রসঙ্গে আদিত্যনাথ বলেছেন, চীন থেকে ভারতে তাদের কারখানা সরিয়ে আনছে জার্মানির এক জুতো প্রস্তুতকারক সংস্থা। তারা আগ্রাতে ৩০ লক্ষেরও বেশি জুতো তৈরির কাজ শুরু করতে পারে।