বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সমৃদ্ধ দত্ত, নয়াদিল্লি, ১৭ জানুয়ারি: মেগা ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরি করছে কেন্দ্র। কৃষক থেকে শ্রমিক। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী থেকে ক্ষুদ্র ঋণগ্রাহকের সংখ্যা। মোদি সরকার বিভিন্ন প্রকল্প রূপায়ণের ক্ষেত্রে অর্থবরাদ্দ এবং প্রকৃত উপভোক্তার মেগা ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরি করছে। গত অক্টোবর মাস থেকে শুরু হয়েছে কৃষক ডেটা ব্যাঙ্ক নির্মাণ। আশা করা হচ্ছে, আগামী জুন মাসে দেশের কৃষক ডেটা ব্যাঙ্ক সমাপ্ত হয়ে যাবে। এরপর শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরি করা হবে। তবে কৃষকদের ডেটা ব্যাঙ্কের পাশাপাশি দেশের সামগ্রিক কৃষি এবং অকৃষি জমিরও তাবৎ পরিসংখ্যান নিয়ে ল্যান্ড ব্যাঙ্কের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ডেটা ব্যাঙ্ক প্রকল্পের প্রধান কারণ হল, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের আর্থিক সহায়তা প্রকৃত কতজনের কাছে পৌঁছচ্ছে সেটা যাচাই করাই অন্যতম লক্ষ্য কেন্দ্রীয় সরকারের। বর্তমানে চালু প্রকল্প এবং আগামীদিনে যে প্রকল্প ঘোষণা করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, সেই রূপরেখা নির্ধারণের জন্য এই তথ্য ও পরিসংখ্যান প্রয়োজন। আর তাই ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরির উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
এই পর্যন্ত সাড়ে ৮ কোটি টাকা কৃষকের ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে। শুধুমাত্র উত্তরপ্রদেশ থেকেই আড়াই কোটির বেশি কৃষকের নাম ডেটা ব্যাঙ্কের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃষিসম্মান নিধি প্রকল্পে ১৪ কোটি কৃষককে বছরে ৬ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। তাই সত্যিই কতজন প্রকৃত কৃষক ওই সুবিধা পাচ্ছে সেটা খতিয়ে দেখতে চায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর। প্রত্যেকটি নাম যাচাই করে দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পাবলিক ফান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। ন্যাশনাল ই গভর্ননেন্স ডিভিশন উইং সামগ্রিক ডেটা কালেকশনের দায়িত্ব পালন করছে। সরকারি সূত্রের খবর, এই ডেটা সংগ্রহের মাধ্যমে একা কেন্দ্র নয়, রাজ্য সরকারেরও অনেক সুবিধা হবে বলে কেন্দ্র মনে করছে। কৃষকদের ডেটা ব্যাঙ্কের সঙ্গে রাজ্যকেও সংযুক্ত করা হবে এবং তার ফলে সয়েল টেস্টিং, ফ্লাড অ্যালার্ট এবং কত টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে কোন প্রকল্পে সেই বরাদ্দকৃত অর্থের বন্টন সবটাই অনলাইনে যাচাই করা যাবে। কৃষকদের এই ডেটা ব্যাঙ্কের পর শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং স্বনিযুক্তি ঋণের ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরি করা হবে।
বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরির কারণ কি? সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, রাজনৈতিক কারণে অনেক রাজ্যেই প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যান সময়মতো এবং সঠিকভাবে দেওয়া হয় না। এই কারণে কেন্দ্রীয় প্রকল্প থাকা সত্ত্বেও গরিব মানুষদের অধিকাংশ সেইসব সুযোগ সুবিধা পায় না। এখন কেন্দ্র তাই নিজের কাছেও যথাসম্ভব তথ্য ভাণ্ডার রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
এই পর্যন্ত সাড়ে ৮ কোটি টাকা কৃষকের ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে। শুধুমাত্র উত্তরপ্রদেশ থেকেই আড়াই কোটির বেশি কৃষকের নাম ডেটা ব্যাঙ্কের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃষিসম্মান নিধি প্রকল্পে ১৪ কোটি কৃষককে বছরে ৬ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। তাই সত্যিই কতজন প্রকৃত কৃষক ওই সুবিধা পাচ্ছে সেটা খতিয়ে দেখতে চায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর। প্রত্যেকটি নাম যাচাই করে দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পাবলিক ফান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। ন্যাশনাল ই গভর্ননেন্স ডিভিশন উইং সামগ্রিক ডেটা কালেকশনের দায়িত্ব পালন করছে। সরকারি সূত্রের খবর, এই ডেটা সংগ্রহের মাধ্যমে একা কেন্দ্র নয়, রাজ্য সরকারেরও অনেক সুবিধা হবে বলে কেন্দ্র মনে করছে। কৃষকদের ডেটা ব্যাঙ্কের সঙ্গে রাজ্যকেও সংযুক্ত করা হবে এবং তার ফলে সয়েল টেস্টিং, ফ্লাড অ্যালার্ট এবং কত টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে কোন প্রকল্পে সেই বরাদ্দকৃত অর্থের বন্টন সবটাই অনলাইনে যাচাই করা যাবে। কৃষকদের এই ডেটা ব্যাঙ্কের পর শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং স্বনিযুক্তি ঋণের ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরি করা হবে।
বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরির কারণ কি? সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, রাজনৈতিক কারণে অনেক রাজ্যেই প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিসংখ্যান সময়মতো এবং সঠিকভাবে দেওয়া হয় না। এই কারণে কেন্দ্রীয় প্রকল্প থাকা সত্ত্বেও গরিব মানুষদের অধিকাংশ সেইসব সুযোগ সুবিধা পায় না। এখন কেন্দ্র তাই নিজের কাছেও যথাসম্ভব তথ্য ভাণ্ডার রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
