বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
দুর্ঘটনার পরে নৌসেনার মুখপাত্র ট্যুইটারে জানিয়েছেন, ডাবোলিমে থাকা আইএনএস হংস থেকে প্রশিক্ষণের জন্য মিগ ২৯কে বিমানটি নিয়ে দু’জন চালক রওনা হন। প্রশিক্ষণ চলাকালীন আচমকাই একটি পাখির সঙ্গে বিমানের ধাক্কা লাগে। প্রথমে কয়েকবার আগুনের ফুলকিও দেখা যায়। এরপরেই বিমানের ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। পাশাপাশি, এই সময়ে বিমান কিছুটা নীচ দিয়ে ওড়ছিল। ফলে কোনওভাবেই বিমানটিকে রক্ষা করা সম্ভব নয় বুঝতে পেরে সেটিকে লোকালয়ের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। বিমান ধ্বংস হওয়ার আগে দু’জন চালক ক্যাপ্টেন এম শেওখন্দ এবং লেফটেন্যান্ট ক্যাডার দীপক যাদব দুর্ঘটনার আগেই বিমান থেকে নিরাপদে বেরিয়ে আসেন। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁদেরকে ভাস্কোর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নৌসেনা ও গোয়া পুলিসের আধিকারিকরা। প্রায় এক কিলোমিটার জায়গায় ছড়িয়ে পড়া মিগ বিমানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের জন্য গোটা এলাকা ঘিরে ফেলা হয়। নৌবাহিনীর তরফে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।