আজ দ্বিতীয় দফায় ভোট। ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৮৮টি লোকসভা আসনে ভোট হবে। এরমধ্যে কেরলে ২০টি, কর্ণাটকে ১৪টি, রাজস্থানে ১৩টি, উত্তরপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রে ৮টি করে, মধ্যপ্রদেশে ৬টি, বিহার ও অসমে ৫টি করে এবং পশ্চিমবঙ্গ ও ছত্তিশগড়ে ৩টি করে আসনে ভোটগ্রহণ হবে।
‘রাজ’ মর্যাদা রক্ষার লড়াই। ১৯৫৭ সাল থেকে এখানে সিন্ধিয়া পরিবারেরই রমরমা। পূর্বতন এই রাজ পরিবারের কোনও সদস্যকেই বিমুখ করেনি গুনা। কিন্তু ২০১৯ সালের গেরুয়া ঝড় মাফ করেনি ‘মহারাজ’কেও। মুখ থুবড়ে পড়েন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।
বিজেপির দরকার নেই ‘মিয়াঁ’ ভোটের। মন্তব্য করেছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। যদিও এখন বাংলাভাষী মুসলিম এলাকাগুলিতে ভোটপ্রচারে বেরিয়ে সুর নরম মুখ্যমন্ত্রীর। দলের হয়ে ভোট চাইছেন তিনি। কিন্তু ‘মিয়াঁ’রা ভুলতে পারছেন না হিমন্তের সেই সদর্প মন্তব্য। নারাজ ক্ষমা করতেও।
‘পন্নায়ন রবীন্দ্রন এবার এলডিএফের প্রার্থী না হলেই ভালো করতেন। সজ্জন মানুষ, প্রাক্তন এমপি। শুনেছি, নিজেও লড়তে চাননি।’ অটোচালক শাজিমনের কথা শুনে অবাকই লাগল। তিরুবনন্তপুরম শহরের দূরপাল্লার বাসস্ট্যান্ড, থাম্পানুরে নামামাত্রই তিনি পাকড়াও করেছেন।
‘ল্যুটিয়েন্স’ দিল্লি থেকে দূরত্ব মেরেকেটে এক ঘণ্টা। কিন্তু সামগ্রিক প্রেক্ষাপট না জেনে যদি আচমকাই ওই এলাকায় পৌঁছন যায়, তাহলে মনে হতেই পারে যে কোনও দূর গঞ্জ শহরে প্রবেশ করা হয়েছে!
জাপানি প্রযুক্তির সাহায্যেই দেশে হাইস্পিড ট্রেন চালু করতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে রেল। এই পরিস্থিতিতে এবার নির্বাচনী আবহে কার্যত ঘরে তৈরি বুলেট ট্রেন চালানোর চমক দিচ্ছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। এক্ষেত্রে আবারও সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে সেই ‘আত্মনির্ভরতা’র পাঠ।
মঞ্চ প্রস্তুত। সব ঠিকঠাক থাকলে সম্ভবত বর্ষার পরই মধ্যপ্রদেশের গান্ধীসাগর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য পেতে চলেছে নতুন অতিথিদের। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাঁচ থেকে আটটি চিতাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্বে।
জম্মু ও কাশ্মীরের ভূমিপুত্র নন। মোহালি থেকে এসে অনন্তনাগে প্রার্থী হয়েছেন বলদেব কুমার। যদিও নিজেকে ‘বহিরাগত’ বলতে নারাজ এই নির্দল প্রার্থী। তাঁর দাবি, দীর্ঘ ২০ বছর ধরে সমাজসেবা করছেন। সেই ‘খ্যাতি’কে হাতিয়ার করেই লোকসভা ভোটের বৈতরণী পার হবেন।
হোটেলে বিধ্বংসী আগুন। ঝলসে মৃত্যু হল ছ’জনের। তাঁদের মধ্যে ৩ জন মহিলা। বিহারের পাটনায় বৃহস্পতিবারের এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে জখম অন্তত ৩০ জন। তাদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা।
ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু অংশে তীব্র তাপপ্রবাহ সম্পর্কে সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর।
বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মম্বই, ১২ নভেম্বর (পিটিআই): অবশেষে রাষ্ট্রপতি শাসনই জারি হল মহারাষ্ট্রে। রাজ্যপাল ভগত্ সিং কোশিয়ারির সুপারিশ সিলমোহর পেয়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার। সেই সুপারিশ পত্রে সই করে দিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
সরকার গঠনের ডেডলাইন শেষের আগেই জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পর অবসান হল ১৯ দিনের টানটান এই রাজনৈতিক নাটকের। দুপুরের পর থেকেই মোড় নিতে থাকে পরিস্থিতি।
এর আগে রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করায় কার্যত ক্ষুব্ধ শিবসেনা। রাজ্যপালের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তারা। একইসঙ্গে সরকার গঠনের জন্য আরও তিনদিনের সময়ও দাবি করেছে শিবসেনা। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের রেজাল্ট বের হওয়ার পর ২০দিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত সে রাজ্যে সরকার গঠন হয়নি। ফলে সোমবারই শরদ পাওয়ারের এনসিপিকে ডেকেছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু সমাধান সূত্র মেলেনি। এরপরই বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সকালে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন রাজ্যপাল কোশিয়ারি। সেই বৈঠকে ছিলেন রাজ্যপালের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি সন্তোষ কুমার, ডেপুটি সেক্রেটারি রঞ্জিত কুমার-সহ রাজভবনের অন্যান্য আধিকারিকরা। এদিকে আজ রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ সরকার গঠনের সময়সীমাও শেষ হচ্ছে। অন্যদিকে ম্যাজিক ফিগারের সংখ্যা জোগাড় না হলে মহারাষ্ট্রে জারি হতে পারে রাষ্ট্রপতি শাসন। সেই প্রস্তুতি একপ্রকার শুরুও হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা শুরু করে দিয়েছেন রাজ্যপাল। ব্রাজিল সফর পিছিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডাকায় বিষয়টি আরও ঘোরতর আকার ধারণ করেছে। রাজ্যপাল এবং মোদি মন্ত্রিসভা রাষ্ট্রপতি শাসনের সুপারিশ করায় বেজায় চটেছে শিবসেনা। তাদের অভিযোগ, কার্যত বিজেপির পক্ষেই কাজ করছেন রাজ্যপাল। পাশাপাশি অভিযোগের সুরে তারা বলেন, সরকার গঠনের জন্য রাজ্যপাল বিজেপিকে তিনদিন সময় দিয়েছিলেন। অথচ তাদের বেলায় দেওয়া হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টা। এই সময়সীমা বা়ড়িয়ে ৪৮ ঘণ্টার করার আর্জি জানানো হলেও সেটি নাকচ করে দেন রাজ্যপাল। ক্ষুব্ধ আদিত্য ঠাকরে বলেন, রাজ্যপালের কাছে সময়সীমা বাড়ানোর জন্য আর্জি জানানো হলেও তিনি তা মঞ্জুর করেননি। তবে যাই হোক, মহারাষ্ট্রে স্থায়ী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া থেকে তারা কোনওমতেই পিছিয়ে আসবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আদিত্য। ইতিমধ্যেই কংগ্রেস নেতা সুশীল শিন্ডে বলেছেন, কংগ্রেস সরকার গঠনে দেরি করছে না। আস্তে আস্তেই সব হবে। এনসিপি আমাদের শরিক। যাই সিদ্ধান্ত হোক, সর্বসম্মতভাবেই হবে।
সরকার গঠনের ডেডলাইন শেষের আগেই জারি হল রাষ্ট্রপতি শাসন। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পর অবসান হল ১৯ দিনের টানটান এই রাজনৈতিক নাটকের। দুপুরের পর থেকেই মোড় নিতে থাকে পরিস্থিতি।
এর আগে রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করায় কার্যত ক্ষুব্ধ শিবসেনা। রাজ্যপালের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তারা। একইসঙ্গে সরকার গঠনের জন্য আরও তিনদিনের সময়ও দাবি করেছে শিবসেনা। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের রেজাল্ট বের হওয়ার পর ২০দিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত সে রাজ্যে সরকার গঠন হয়নি। ফলে সোমবারই শরদ পাওয়ারের এনসিপিকে ডেকেছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু সমাধান সূত্র মেলেনি। এরপরই বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সকালে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন রাজ্যপাল কোশিয়ারি। সেই বৈঠকে ছিলেন রাজ্যপালের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি সন্তোষ কুমার, ডেপুটি সেক্রেটারি রঞ্জিত কুমার-সহ রাজভবনের অন্যান্য আধিকারিকরা। এদিকে আজ রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ সরকার গঠনের সময়সীমাও শেষ হচ্ছে। অন্যদিকে ম্যাজিক ফিগারের সংখ্যা জোগাড় না হলে মহারাষ্ট্রে জারি হতে পারে রাষ্ট্রপতি শাসন। সেই প্রস্তুতি একপ্রকার শুরুও হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা শুরু করে দিয়েছেন রাজ্যপাল। ব্রাজিল সফর পিছিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডাকায় বিষয়টি আরও ঘোরতর আকার ধারণ করেছে। রাজ্যপাল এবং মোদি মন্ত্রিসভা রাষ্ট্রপতি শাসনের সুপারিশ করায় বেজায় চটেছে শিবসেনা। তাদের অভিযোগ, কার্যত বিজেপির পক্ষেই কাজ করছেন রাজ্যপাল। পাশাপাশি অভিযোগের সুরে তারা বলেন, সরকার গঠনের জন্য রাজ্যপাল বিজেপিকে তিনদিন সময় দিয়েছিলেন। অথচ তাদের বেলায় দেওয়া হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টা। এই সময়সীমা বা়ড়িয়ে ৪৮ ঘণ্টার করার আর্জি জানানো হলেও সেটি নাকচ করে দেন রাজ্যপাল। ক্ষুব্ধ আদিত্য ঠাকরে বলেন, রাজ্যপালের কাছে সময়সীমা বাড়ানোর জন্য আর্জি জানানো হলেও তিনি তা মঞ্জুর করেননি। তবে যাই হোক, মহারাষ্ট্রে স্থায়ী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া থেকে তারা কোনওমতেই পিছিয়ে আসবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আদিত্য। ইতিমধ্যেই কংগ্রেস নেতা সুশীল শিন্ডে বলেছেন, কংগ্রেস সরকার গঠনে দেরি করছে না। আস্তে আস্তেই সব হবে। এনসিপি আমাদের শরিক। যাই সিদ্ধান্ত হোক, সর্বসম্মতভাবেই হবে।
