বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অভিজিৎবাবু নোবেল পাওয়ার পর বিজেপি ও মোদি সরকারের আক্রমণের জেরে তাঁকে ঘিরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। একের পর এক বিজেপি নেতা একাধিক প্রেক্ষিতে অভিজিৎবাবুকে আক্রমণ করেছেন। অভিজিৎবাবু সেই আক্রমণের জবাবও দিয়েছেন। বলেছেন, আমরা তো গুজরাত থেকে হরিয়ানা—বিজেপি শাসিত অনেক রাজ্যেই কাজ করেছি। এবং বিশেষ করে গুজরাতে দূষণ ও অর্থনীতি সংক্রান্ত একটি প্রকল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতাকে তিনি অত্যন্ত প্রশংসাযোগ্য বলে অভিহিত করেছেন। বলেছেন, উত্তরপ্রদেশ কিংবা হরিয়ানা, কোনও রাজ্যেই আমার একবারও মনে হয়নি যে, আমি সেখানে বামপন্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছি। অথবা আমাকে অসম্মান করা হচ্ছে। আমি একজন প্রফেশনাল। আমার কাছে কংগ্রেস জানতে চেয়েছিল, একজন গরিবের হাতে ন্যূনতম কত টাকা তুলে দিলে সেটা সেই পরিবারের দারিদ্র থেকে উত্তরণে সামান্য সাহায্য করবে? আমি সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলাম। সেটাও আবার আমাদের অর্থনীতির জ্ঞান ও বিশ্লেষণ অনুযায়ী। আগামীকাল বিজেপি যদি কোনও প্রশ্ন করে, আমি সর্বতোভাবে চেষ্টা করব যথাসাধ্য সঠিক উত্তর দিতে।
নোবেলজয়ী অভিজিৎবাবু আজ সকালেই যান জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে নিজের ফেলে আসা স্মৃতি রোমন্থন করেন। এমনকী জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রদের সঙ্গে তাঁর আড্ডা হয় অনেক দিন পর। কথা বলেন জেএনইউ-এর উপাচার্য এম জগদীশ কুমারের সঙ্গেও। সোমবার তাঁর নতুন বই প্রকাশ হবে দিল্লির একটি হোটেলে। পরদিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে তাঁর। সেদিনই বিকেলে কলকাতায় যাবেন তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই বঙ্গবাসী অপেক্ষা করে আছে নোবেলজয়ীকে স্বাগত জানাতে। কলকাতায় তিনি প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন বলে ঠিক রয়েছে।