বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
জাইরা ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ড স্টাডিজের ছাত্রী। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া সংক্রান্ত পড়াশোনার সূত্রে ২০১৬ সাল থেকে রাজস্থানে যাতায়াত শুরু করেন। এখনও পর্যন্ত মোট ১৬ বার তিনি রাজস্থানে এসেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি রাজস্থানের স্থানীয় এনজিওগুলির সঙ্গেও কাজ করেন নেদারল্যান্ডসের এই ছাত্রী। শিশুদের স্কুলের আঙিনায় পাঠানো তাঁর লক্ষ্য। পুষ্করে প্রায় ৪০ জন পড়ুয়ার পড়াশোনার খরচও চালান জাইরা। পুষ্করে তাঁর বন্ধুবান্ধবদের কাছে শোনেন, ছ’টি নাবালিকার বিয়ের ব্যবস্থা করেছেন তাদের অভিভাবকেরা। শুক্রবার তাদের বিয়ের নির্ঘণ্ট ধার্য হয়েছিল। ভারতে শিশুদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা ‘ক্রাই’ নামে একটি সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন জাইরা। এই খবর পাওয়ার পর ‘ক্রাই’ যোগাযোগ করে পুস্করের স্থানীয় একটি এনজিওর সঙ্গে। সেই এনজিওর মাধ্যমেই পুলিস গোটা ঘটনার কথা জানতে পারে। জাইরার তথ্যের ভিত্তিতেই ওই নাবালিকাদের বাড়িতে পৌঁছে যায় পুলিস। বাল্যবিবাহের চেষ্টা ভেস্তে যায়।