বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বেরিলির সিনিয়র এসপি শৈলেশ পান্ডে জানান, দু’দিন আগে হিতেশ কুমার সিরোহির স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রণা উঠলে তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সাত মাসের অপরিণত শিশুর জন্ম দেন হিতেশের স্ত্রী। জন্মের কয়েক মিনিটের মধ্যে শিশুটি মারা যায়। সোমবার নিজের সদ্যোজাতকে কবর দিতে গিয়ে মাটির তিন ফুট নীচে ভারী কোনও বস্তু আবিষ্কার করেন তিনি। তাড়াতাড়ি সেটি তোলার পর তাজ্জব হয়ে যান। একটি পাত্রের ভিতরে তখনও ছটফট করছে একটি তাজা প্রাণ। একটি সদ্যোজাত শিশুকন্যা। হাঁ করে ভীষণ জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে কোনওমতে বাঁচার চেষ্টা করছিল শিশুটি। তাকে স্থানীয় পুলিস স্টেশনে নিয়ে গিয়ে তুলো দিয়ে দুধ খাওয়ান হিতেশ কুমার। পরে হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, জন্মের পর বাচ্চাটিকে মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয়েছিল। বেঁচে থাকলেও শিশুটির অবস্থা সঙ্কটজনক। পুলিস অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির নামে মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে।