কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
ছট পুজোর প্রস্তুতি নিয়ে শনিবার বৈঠক করেন মুখ্যসচিব। উপস্থিত ছিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু সহ পুলিস ও বিভিন্ন দপ্তরের পদস্থ কর্তারা। ভার্চুয়াল মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন জেলাশাসক, পুলিস সুপার ও কমিশনাররা। সাম্প্রতিক কালে গুজব ছড়িয়ে গোলমাল পাকানোর বেশ কিছু ঘটনার কথা সেখানে উত্থাপিত হয়। তার রেশ ধরেই এদিন সবাইকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপে করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এক্ষেত্রে গোয়েন্দা এজেন্সিগুলির আরও সক্রিয়তা প্রয়োজন কি না, তা নিয়ে আলোচনা হয়। ছট পুজোকে সামনে রেখে গঙ্গার ঘাট সহ অন্যান্য জায়গায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিস মোতায়েনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’র ক্ষয়ক্ষতি সংক্রান্ত বৈঠকে ‘কিছু দুষ্টু লোক রাজ্যে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে’ বলে সতর্ক করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সূত্রের খবর, গঙ্গা প্রত্যেক ঘাটে পর্যাপ্ত আলো থেকে শুরু করে অন্যান্য ব্যাবস্থা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার কথা বলা হয়েছে। কঠিন বর্জ্য ব্যাবস্থাপনাতেও জোর দিতে হবে। দুর্গা ও কালীপুজোর মতো ছট পুজোতেও দমকলের তরফে সমস্ত ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা হচ্ছে বলে বৈঠকে জানিয়েছেন সুজিত বসু। পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের তরফে ছট নিয়ে একটি এসওপি জারি করা হবে বলেও জানা গিয়েছে।