পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
যদিও এডওয়ার্ডের এই বক্তব্যকে সমর্থন করল না কংগ্রেস। দলের মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান পবন খেরা অস্বস্তি কাটাতে বলেন, ‘কেউ তাঁর মনোভাবের কথা বলতেই পারেন। আমাদের কাজ হল তা শুনে বিচার করা। পৃথক রাজ্যের ব্যাপারে আমাদের কোনও আলোচনা হয়নি।’
স্রেফ পৃথক রাজ্যই নয়। ইন্ডিয়া জোটকে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি এডওয়ার্ড দার্জিলিংয়ের কংগ্রেস প্রার্থীর নামও একপ্রকার প্রস্তাব করে বসেন। এদিন কংগ্রেসে যোগ দেন পাহাড়ের ভারতীয় গোর্খা পরিসঙ্ঘের নেতা মণীশ তামাং। তাঁকে দেখিয়ে এডওয়ার্ড বলেন, মণীশকে প্রার্থী হিসেবে আমি সমর্থন দেব। আশাকরি গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুংও পাশে থাকবেন।
যদিও দার্জিলিংয়ে কংগ্রেসের প্রার্থীর নাম ঠিকই করেনি কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী চান, দার্জিলিং থেকে বিনয় তামাংকে প্রার্থী করতে। গত নভেম্বর মাসেই তৃণমূলের সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেন প্রাক্তন এই গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতা। একসময় গোর্খা পার্বত্য পরিষদের (জিটিএ)র চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। তাই তাঁকেই নির্বাচনে এবার বাজি ধরতে চান অধীরবাবু। যদিও এআইসিসি এখনও কারও নাম চূড়ান্ত করেনি। পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক গুলাম মীর বলেন, মণীশ তামাংয়ের কংগ্রেসে যোগদানের খবর ও এডওয়ার্ডের সমর্থনের কথা অধীরবাবু জানেন। তিনি রাজ্যে নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত। তাই আসতে পারেননি। তবে তাঁকে জানিয়েই যোগদান হচ্ছে। দার্জিলিংয়ে প্রার্থীর নাম শীঘ্রই ঠিক হবে।