গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আমার জীবন শুরু হয় কংগ্রেসের রাজনীতি থেকে। ১৯৭৭ সালে প্রথমবার ভোটের ময়দানে হাসন বিধানসভা কেন্দ্রে দাঁড়াই। সেবার পরাজিত হয়েছিলাম। পরে ১৯৮২ সালে ফের কংগ্রেসের টিকিটে দাঁড়িয়েছি। সেবার মানুষের আস্থায় জিতে বিধানসভায় যাই। এরপর ২০১১ সাল পর্যন্ত যতবার ভোটে দাঁড়িয়েছি ততবার জিতেছি। পাঁচ বার বিধায়ক হয়ে মানুষের সুখ-দুঃখের সাথী হয়েছি। পরে ২০১৪ সালের ২১ জুলাই আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের কাজ দেখে তৃণমূলে যোগ দিই। প্রথমবার ১ লক্ষের বেশি ভোটে মানুষ আমায় জেতান। শুরু থেকেই যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন দেখে এই দলে যোগ দিই, তখন কারও বিরুদ্ধে আমার কোনও ক্ষোভ ছিল না। বিরোধী অবস্থানের বদলে শাসক অবস্থানে থাকলে অনেক বেশি কাজ করতে পারব বলে বুঝতে পারি। এই কারণেই আসা। আমি কোনওদিনই দাবি করিনি, আমার কাছের এই মানুষটাকে প্রার্থী করতে হবে, ওকে এই পদে আনতে হবে। কারণ ওটা সংগঠনের দেখার দায়িত্ব। তাই আমি ওই বিষয়ে জোরপূর্বক মাথা গলাই না। অবশ্য দলীয় সমস্ত কর্মসূচিতে আমার জোরালো দাবি আমি সর্বদা রেখে এসেছি। নিজের মতামত দিয়েছি। একটি আক্ষেপ আমার রয়েছে। তা হল, আমার আগের বোলপুরের সাংসদ তাঁর তহবিলে সাড়ে ১০ কোটি টাকা পাননি। সেই টাকাটা যদি আমি পেতাম তাহলে বোলপুরের উন্নয়নে কাজে লাগত। তাই আমি বারবার বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দিয়েছি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, আমলাদের সঙ্গে দেখা করেছি। এবার দেখা যাক যদি কিছু হয়। আগামীতেও মানুষের জন্য আওয়াজ তুলব।