আমার রাজনৈতিক জীবনে নানা উত্থান-পতন দেখেছি। কখনও মানুষ আমাকে ভোটে জিতিয়ে তাঁদের প্রতিনিধি করেছেন, কখনও প্রত্যাখ্যান করেছেন। কিন্তু মানুষের পাশ থেকে কখনও সরে যাইনি। সেই কারণে বোলপুর লোকসভা আসনে আমাকে বিপুল ভোটে জয়ী করে দিল্লিতে পাঠিয়েছেন জনতা জনার্দন।
কলকাতা হাইকোর্টকে রাজনীতির আখড়ায় পরিণত করতে চাইছে বিজেপিপন্থী আইনজীবীদের একাংশ! আর এই প্রবণতা নিয়ে রীতিমতো বিরক্ত প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন এজলাসে বসেই। বিজেপিপন্থী ওই আইনজীবীদের ভূমিকায় ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছে তাঁর।
বাংলায় প্রার্থী খুঁজতে বিজেপির নাজেহাল পরিস্থিতি আরও সামনে আসছে। এই একটিমাত্র ইস্যুকে কেন্দ্র করে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে গেরুয়া শিবির। আর বাংলা নিয়ে সেই জট কাটাতেই আজ, শনিবার আবারও দিল্লিতে বঙ্গ বিজেপির সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন শীর্ষ কেন্দ্রীয় নেতারা।
এটিএমে গিয়ে টাকা তুলত। কিন্তু, যত টাকা তুলত, সম পরিমাণ টাকা আবার রিভার্সড তথা পুনরায় জমা পড়ত সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টে! একাধিকবার এই ঘটনা ঘটলেও টের পায়নি কেউ। অবশেষে ব্যাঙ্কের অডিটে ধরা পড়ে এই অদ্ভূত ঘটনা! তারপরই সামনে আসে নয়া কায়দায় এটিএম জালিয়াতি!
বাংলার সঙ্গে আত্মার যোগ নেই বিজেপির! এহেন দলকে কোনও ‘গ্যারান্টি’ কেন দিতে যাবে বঙ্গবাসী? বরং মোদিশিবিরকে বিসর্জন দিয়েই রক্ষা করতে হবে গণতন্ত্রকে। শুক্রবার পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায় ‘জনগর্জন’ সভার মঞ্চ থেকে এই ভাষাতেই গেরুয়া শিবিরকে কটাক্ষ বাণে বিঁধেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
চোখের জলে বিদায় জানানো হল মৃত সেনা জওয়ান প্রেমকুমার চৌধুরীকে। শুক্রবার সেনা জওয়ানের দেহ কারগিল থেকে কাঁচরাপাড়ার বাড়িতে এসে পৌঁছয়। নিয়ম মেনে গান স্যালুট দেওয়া হয় সেনা জওয়ানকে।
ঢোল, করতাল বাজিয়ে কাটোয়ায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় ভিড় জমালেন মতুয়ারা। তাঁদের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় মহিলাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সভা শুরুর অনেকটা আগে পূর্বস্থলী, পানুহাট সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাঁরা কাটোয়া স্টেডিয়ামে আসেন।
গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: লোকসভা নির্বাচন শুরুর আর এক মাসও বাকি নেই। দলের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে এবার তৎপর হল বিজেপি। শনিবার নয়াদিল্লির দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে দলের সর্বভারতীয় কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটির দীর্ঘ বৈঠক করল বিজেপি। তাতে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সহ বিজেপির অন্য শীর্ষ নেতা-মন্ত্রীরা। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী ও সতীশ ধনদ এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতাও বৈঠকে ছিলেন। প্রসঙ্গত, দু’দিনের ভুটান সফর সেরে শনিবারই দিল্লিতে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী। তারপরই তিনি দলের বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।
বিজেপি সূত্রের খবর, আজ, রবিবারই দলের পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হতে পারে। যদি কোনও জটিলতায় আজ তালিকা প্রকাশ করা সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে দোল উৎসবের পরদিন, আগামী মঙ্গলবার তা প্রকাশিত হতে পারে। ইতিপূর্বে দল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হওয়ার আগেই বিজেপির সমস্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হবে। সেইমতো প্রাথমিকভাবে ১০ মার্চের ‘লক্ষ্যমাত্রা’ও স্থির করা হয়েছিল। কিন্তু সেই ‘নির্ধারিত’ দিনের পর প্রায় দু’সপ্তাহ কেটে গেলেও শনিবার পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে পারেনি গেরুয়া শিবির। এর পিছনে অবশ্য বিভিন্ন রাজ্যের জোট-জটিলতাকেই দায়ী করেছেন নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। বাংলায় কোনওরকম জোট-পরিস্থিতি না থাকলেও রাজ্যের ২৩টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ নিয়েও বিজেপি হিমশিম খাচ্ছে।
এবারের বাংলার বাকি লোকসভার তালিকায় সঙ্গে বরানগর এবং ভগবানগোলা বিধানসভা উপনির্বাচনের দু’জন প্রার্থীর নামও ঘোষণা করবে বিজেপি। দলীয় সূত্রের খবর, বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে সজল ঘোষকে প্রার্থী করতে পারে বিজেপি। সজলবাবু সন্তোষমিত্র স্কোয়ার পুজো কমিটির অন্যতম শীর্ষ কর্তা। তিনি রাজ্য বিজেপির মিডিয়া-প্যানেলিস্টও। বসিরহাট কিংবা আসানসোলের মতো রাজ্যের দুই-একটি লোকসভা কেন্দ্র বাদ দিলে বাংলার বাকি আসনে বিজেপির চমকের সম্ভাবনা কম।
বিজেপি সূত্রের খবর, আজ, রবিবারই দলের পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হতে পারে। যদি কোনও জটিলতায় আজ তালিকা প্রকাশ করা সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে দোল উৎসবের পরদিন, আগামী মঙ্গলবার তা প্রকাশিত হতে পারে। ইতিপূর্বে দল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হওয়ার আগেই বিজেপির সমস্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হবে। সেইমতো প্রাথমিকভাবে ১০ মার্চের ‘লক্ষ্যমাত্রা’ও স্থির করা হয়েছিল। কিন্তু সেই ‘নির্ধারিত’ দিনের পর প্রায় দু’সপ্তাহ কেটে গেলেও শনিবার পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে পারেনি গেরুয়া শিবির। এর পিছনে অবশ্য বিভিন্ন রাজ্যের জোট-জটিলতাকেই দায়ী করেছেন নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। বাংলায় কোনওরকম জোট-পরিস্থিতি না থাকলেও রাজ্যের ২৩টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ নিয়েও বিজেপি হিমশিম খাচ্ছে।
এবারের বাংলার বাকি লোকসভার তালিকায় সঙ্গে বরানগর এবং ভগবানগোলা বিধানসভা উপনির্বাচনের দু’জন প্রার্থীর নামও ঘোষণা করবে বিজেপি। দলীয় সূত্রের খবর, বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে সজল ঘোষকে প্রার্থী করতে পারে বিজেপি। সজলবাবু সন্তোষমিত্র স্কোয়ার পুজো কমিটির অন্যতম শীর্ষ কর্তা। তিনি রাজ্য বিজেপির মিডিয়া-প্যানেলিস্টও। বসিরহাট কিংবা আসানসোলের মতো রাজ্যের দুই-একটি লোকসভা কেন্দ্র বাদ দিলে বাংলার বাকি আসনে বিজেপির চমকের সম্ভাবনা কম।
