বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সরকারি সূত্রের খবর, সরকারি দপ্তর, সংস্থা প্রভৃতির ক্ষেত্রে জিএসটির বিশেষ নিয়ম আছে। সেখানে পণ্য ও পরিষেবা সরবরাহকারীর বিলের থেকে মোট ২ শতাংশ হারে জিএসটি আগেই কেটে নেয় সরকারি দপ্তর বা সংস্থা। ওই টাকা দপ্তর বা সংস্থা নিজেই সরাসরি জিএসটি অ্যাকাউন্টে জমা করে। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার সেখান থেকে ১ শতাংশ করে জিএসটি পায়। এবার পণ্য ও পরিষেবা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শতাংশ হারে যে জিএসটি হয় সেটা বিলের সঙ্গে বেসরকারি সংস্থাকে দেওয়া হয়। জিএসটি খাতে ওই টাকা সংস্থাটি জিএসটি অ্যাকাউন্টে সরকারের ঘরে জমা করে। আগে যে ২ শতাংশ অগ্রিম জিএসটি সরকারি দপ্তর বা সংস্থাটি জিএসটি খাতে জমা দিয়েছিল সেটা এরপর নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় ফেরত পায় বেসরকারি সংস্থাটি।
দেখা যাচ্ছে, কিছু বেসরকারি সংস্থা জিএসটি সার্টিফিকেট না-থাকা সত্ত্বেও সরকারি দপ্তর বা সংস্থায় কাজ করছে। বিলের মাধ্যমে জিএসটি বাবদ যে টাকা তারা পাচ্ছে, সার্টিফিকেট না-থাকার কারণে সেটা তাদের সরকারের জিএসটি খাতে জমা দিতে হচ্ছে না। তারা অবশ্য অগ্রিম কাটা ২ শতাংশও ফেরত পাচ্ছে না। কিন্তু জিএসটির বাকি টাকা তারা নিজেরাই নিয়ে নিচ্ছে। জিএসটি সার্টিফিকেট নবীকরণ না-করে সরকারি টাকা ফাঁকি দেওয়ার লক্ষ্যে এভাবে কাজ করার ঘটনা ধরার পড়ায় ব্যবস্থা নিল রাজ্য সরকার।