বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পর্যটন সংস্থাগুলির অন্যতম সংগঠন ট্যুরিজম ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম কর্তা শিবাশিস চট্টোপাধ্যায় বলেন, যাঁরা ১০০০ টাকার নীচের হোটেলে থাকেন, তাঁরা পর্যটনের জন্য সাধারণত বেশি অঙ্কের বাজেট রাখেন না। অর্থাৎ তাঁরা সীমিত অঙ্কের মধ্যেই বেড়ানো উপভোগ করেন। এমন পর্যটক আছেন বিপুল সংখ্যায়। এখন যদি তাঁদের হোটেল ভাড়ায় জিএসটির কোপ পড়ে, তাহলে তা গোটা পর্যটন শিল্পের ক্ষতি করবে। বাজেট হোটেলগুলি সঙ্কটে পড়বে। শিবাশিসবাবুর কথায়, ১০০০ টাকার উপরের হোটেল ভাড়ায় যখন ১২ শতাংশ জিএসটি ধার্য হয়, তখন পর্যটকদের সেই কর দিতে সমস্যা হয় না। আমরা সরকারের কাছে আর্জি জানাব, এই বিষয়টি আরও একবার বিবেচনা করা হোক। সংগঠনের সভাপতি মানস মহাপাত্র বলেন, আমরা শুধু ব্যবসায়িক কারণেই বহু পর্যটন সংস্থাকে একছাতার তলায় আনিনি। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে অন্যান্য রাজ্যের পর্যটন দপ্তরকেও বোঝাতে পেরেছি, যেকোনও পর্যটন সঙ্কটে আমরা পর্যটকদের পাশে আছি। প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে শুরু করে যেকোনও দুর্ঘটনায় আমরা পর্যটকদের নানাভাবে সাহায্য করেছি। আমাদের টিম ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাঁদের উদ্ধারে। জিএসটি নিয়েও আমরা পর্যটকদের পাশে থাকতে চাই।