বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
হাইকোর্ট প্রশাসনের আইনজীবী সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় আদালতকে জানান, সুপ্রিম কোর্ট ২০১৩ সালে নির্দেশটি দিলেও, রাজ্যের তরফ থেকে কোনও সাড়া মেলেনি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে পাঁচ বছরের বেশি পড়ে থাকা মাদক মামলার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সেই কারণেই সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল, ওই রাজ্য সরকারগুলিকে সেখানকার হাইকোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করে এনডিপিএস অ্যাক্ট অনুযায়ী চালিত স্পেশাল কোর্টের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এমন মামলা যে পরিমাণ পড়ে রয়েছে, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই বাড়াতে হবে আদালতের সংখ্যা। এমন আদালতে এনডিপিএস মামলাই প্রাধান্য পাবে। সব এনডিপিএস মামলার নিষ্পত্তি হলে, তবেই অন্য মামলা সেখানে নেওয়া যাবে।
ওই আইনজীবী বেঞ্চকে জানান, সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশটি দেওয়ার পর রাজ্য হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে অনুরোধ করেছিল, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের প্রতিলিপি যেন সব জেলার এনডিপিএস আদালতগুলির জুডিসিয়াল অফিসারদের পাঠানো হয়। তিনি আরও জানান, ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজ্যে বিচারাধীন অবস্থায় রয়েছে প্রায় ১১৪৮৪টি এনডিপিএস মামলা।
অন্যদিকে মামলাকারীর আইনজীবী সৌম্যজিৎ দাস মহাপাত্র বেঞ্চকে জানান, মুর্শিদাবাদ সদর সাব ডিভিশনে মাত্র একটি স্পেশাল কোর্টে এনডিপিএস মামলার শুনানি হয়। বস্তুত, এমন আদালতের সংখ্যা সর্বত্রই কম। ২৩ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি।