বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অনেক স্কুলেই অনলাইন এবং অফলাইন, দু’রকম ক্লাসই হচ্ছে। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অনলাইন ক্লাস তো হচ্ছেই, নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণিরও যেদিন স্কুলে আসতে হচ্ছে না, সেদিন তাঁদের একটা-দু’টো অনলাইন ক্লাস নিচ্ছে অনেক স্কুল। অনেক অভিভাবক এসে জানাচ্ছেন, বড় ছেলে হয়তো স্কুলে আসছে। একই স্কুলে পড়া ছোট ছেলে মোবাইলে মেতে রয়েছে। কারও ক্ষেত্রে দু’জনই একই পথের পথিক। তাই অবিলম্বে উচ্চ প্রাথমিক স্তর পর্যন্ত স্কুল খুলে দেওয়ার আর্জি জানাচ্ছেন অভিভাবকরা। কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক চন্দন মাইতি বলেন, খুনোখুনির মোবাইল গেমস নিয়ে অভিভাবকদের অভিযোগ সর্বাধিক। তাই অবিলম্বে স্কুল খুলে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা। দক্ষিণ চাতরা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কৃষ্ণ চরিত্র বলেন, স্থানীয় পঞ্চায়েত, প্রাক্তনীদের দিয়ে প্রচার চালিয়েও অভিভাবকদের উপস্থিতির হার খুবই কম ছিল। যাঁরা এসেছেন তাদের একটাই দাবি, সকল শ্রেণির জন্য ক্লাস হোক প্রতিদিন। না হলে সিলেবাস শেষ করা যাবে না। মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক বাতিল না হয়ে যায় সেই আশঙ্কাও করছেন তাঁরা।