বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
শুক্রবার বিধানসভা ভবনে শপথ নেন শঙ্কর। অন্যান্য অনেকের মতো তাঁর পরনেও ছিল গেরুয়া পাঞ্জাবি, গলায় উত্তরীয়। রাজনীতিতে হাতেখড়ির পর মার্কসীয় দর্শনে বিশ্বাসী এই তরুণ বিজেপি বিধায়ক এখন আর পিছনে ফিরে তাকাতে চান না। অশোকবাবুর মতোই শিলিগুড়ির উন্নয়নকে পাখির চোখ করে এগতে চাইছেন আগামী দিনগুলিতে। আর সেই কাজে রাজ্যের শাসকদলের সঙ্গে সহযোগিতার পাশাপাশি সংঘাতের বার্তাও দিয়ে রাখলেন এদিন। ন্যায্য দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে তিনি অশোকবাবুর দেখানো প্রতিবাদের পথকেই হাতিয়ার করতে চান।
শঙ্কর ঘোষ এদিন বলেন, অশোকদার কাছে নিশ্চয়ই রাজনীতির অনেক কিছু শিখেছি। এমনকী, শিলিগুড়ি পুর প্রশাসনের কাজে তাঁর সঙ্গী হিসেবেও বহু অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। তাই ওঁর আশীর্বাদ নিশ্চয়ই চাইব। ফল ঘোষণার পর ওঁর সঙ্গে দেখা বা কথা হয়নি। এবার শিলিগুড়ি ফিরেই ওঁর কাছে যাব। প্রয়োজনীয় পরামর্শ চাইব। রাজ্য সরকার ভোটে পরাজিত প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেবকে যেভাবে শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত করেছে, তা আমরা মানব না। কলকাতা বা অন্য পুরসভার ক্ষেত্রে যে নিয়ম মানা হয়েছে, শিলিগুড়ির ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। বিধায়কের পাশাপাশি গত পুরবোর্ডের পদাধিকারী থাকার দরুণ ওই পদে আমাদের দাবি ন্যায়সঙ্গত। এনিয়ে আমরা প্রতিবাদ জানাব সরকারের কাছে। শঙ্করের বক্তব্য সম্পর্কে অশোকবাবু এদিন বলেন, ও এখন আমাদের শত্রু শিবিরের লোক। তাই রাজনীতি নিয়ে ওর সঙ্গে কোনও আলোচনা করব না। সৌজন্যের খাতিরে বাড়িতে এলে শুভেচ্ছা জানাব শুধু।