বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট (সিই) আইনের ওই ধারায় ঠিক কী বলা রয়েছে? আইনের সাত নম্বর ধারার ৩ নম্বর উপধারায় বলা রয়েছে, ‘রাজ্যের সিই লাইসেন্সপ্রাপ্ত হাসপাতালকে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের যাবতীয় প্রকল্প রূপায়ণে যথাযথ সাহায্য করতে হবে।’
সূত্রের খবর, বর্তমানে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল-নার্সিংহোম মিলিয়ে স্বাস্থ্যসাথীতে যুক্ত হয়েছে বাংলার দু’হাজারের বেশি হাসপাতাল। শুধু জানুয়ারিতেই সাড়ে তিনশো বেসরকারি হাসপাতাল যুক্ত হয়। ফেব্রুয়ারিতে এখন পর্যন্ত সংখ্যাটি ছাপিয়ে গিয়েছে সাড়ে চারশো। এর মধ্যে দক্ষিণ ভারতের ভেলোর, দিল্লির এইমস সহ একাধিক নামজাদা চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। প্রকল্পে যুক্ত হয়েছে পূর্ব ভারতের সর্ববৃহৎ ক্যান্সার চিকিৎসাকেন্দ্র চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের রাজারহাটের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসও।
এদিনের সরকারি নির্দেশ প্রসঙ্গে পূর্ব ভারতের বেসরকারি হাসপাতাল-নার্সিংহোমগুলির সংগঠনের অন্যতম এক কর্তা জানান, রাজ্যে আমাদের গোষ্ঠীভুক্ত সবক’টি হাসপাতালই স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে যুক্ত হয়েছে। সুবিধা-অসুবিধার জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার দরজা তো সবসময় খোলাই রয়েছে।