বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এই ধরনের কর্মীরা সরকারি কাজ করতেন ঠিকই কিন্তু সরাসরি সরকারের কাছ থেকে বেতন পেতেন না। সরকার অধিগৃহীত সংস্থা ওয়েবেল এই ধরনের কর্মীদের নিয়োগের জন্য বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে বরাত দিয়েছিল সরকারের হয়ে। তাই সরকার এই কর্মীদের ভাতার জন্য ওয়েবেলকে টাকা দিত। ওয়েবেল সেই টাকা দিত দেশে বেসরকারি সংস্থাগুলিকে। দু’হাত ঘুরে টাকা পৌঁছনোয় এই কর্মীরা অনেকটাই কম পেতেন। তাঁদের চাকরির স্থায়িত্বও নিশ্চিত ছিল না। তাঁরা সরকারি কন্ট্র্যাকচুয়াল কর্মী হয়ে গেলে তাঁদের চাকরি ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত নিশ্চিত হয়ে যাবে। অন্যান্য সরকারি সুযোগ-সুবিধাও তাঁরা পাবেন। তবে সরকার যে তথ্যাদি চেয়ে পাঠিয়েছে, তাতে তাঁরা হাতে কত টাকা পান, তা উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। ফলে কেউ কেউ আশঙ্কা করছেন, চাকরি নিশ্চিত হলেও বেতন বাড়বে কি? সে উত্তর এখনও পাওয়া না-গেলেও উচ্চশিক্ষাদপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, এরপর বিভিন্ন কলেজের পরিচালন সমিতি নিযুক্ত অন্যান্য ক্যাজুয়াল কর্মীদেরও সরকারের অধীনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে।