শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
উলুবেড়িয়ার পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া হুগলি নদীর তীরে দক্ষিণ জগদীশপুর গ্রাম। প্রায় ৩০ হাজার মানুষের বসবাস এই গ্রামে। অধিকাংশই মৎস্যজীবী। বছরের বিভিন্ন সময় গ্রামে নানা পুজো-পার্বণ হলেও কোনওদিন দুর্গাপুজো হয়নি। সেই কারণে দুর্গাপুজোর আনন্দ থেকে অনেকটাই বঞ্চিত ছিলেন এই গ্রামের বাসিন্দারা। তাছাড়া দুর্গাপুজোর সময় প্রতিমা দর্শন করার পাশাপাশি পুজো দিতেও প্রায় ৪/৫ কিলোমিটর দূরে যেতে হতো গ্রামের বাসিন্দাদের। প্রতি বছর এইভাবেই পুজোর আনন্দ উপভোগ করলেও এই বছর করোনা পরিস্থিতিতে প্রতিমা দর্শনের পাশাপাশি পুজো দেওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন তাঁরা। অবশেষে বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তা কাটাতে এগিয়ে এলেন কো-অর্ডিনেটর আব্বাসউদ্দিন খান। সূত্রের খবর, পুজো আয়োজনের সমস্ত খরচ বহন করছেন তিনি। এতে খুশি বাসিন্দারা। কলেজ পড়ুয়া সুলেখা রায় জানান, অন্যান্য বছরে দূরে ঠাকুর দেখতে যাই। কিন্তু এই বছরে করোনার কারণে চিন্তায় ছিলাম। যদিও আব্বাসকাকু আমাদের চিন্তা দূর করে দিলেন।
পুজোর আয়োজন সর্ম্পকে আব্বাসউদ্দিন খান জানান, উৎসব মানেই আনন্দ। আর আমার ওয়ার্ডের মানুষ সেই আনন্দ উপভোগ করা থেকে বঞ্চিত হবেন, এটা মেনে নিতে পারছিলাম না। তাই এই সিদ্ধান্ত নিলাম।