বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হলে তার প্রভাব যে ভোটের যন্ত্রে পড়বে, তা বিলক্ষণ জানেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। কর্মীদের তাই নেতারা বরাবর বার্তা দিয়ে থাকেন, মানুষের ঘরে ঘরে যেতে। মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনার জন্যই ২০১৯ সালের ২৯ জুলাই ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচির সূচনা করেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেওয়া হয় টোল ফ্রি নম্বর। চালু করা হয় ওয়েবসাইট। আরও বেশি জনসংযোগের জন্যই এই কর্মসূচি চালু করে তৃণমূল। বাংলার বহু মানুষ ফোন করে তাঁদের সমস্যা, মতামত জানিয়েছেন। সুরাহাও পেয়েছেন।
এক বছর অতিক্রম করেছে এই কর্মসূচি। দিদিকে বলো-তে এক বছরে রেজিস্ট্রেশন করেছেন ২২৪৫৯৬৪ জন। যে অভিযোগগুলির নিষ্পত্তি হয়নি বা পরবর্তী পর্যায়ে এসেছে, তার তালিকা তৈরি করেছে ইন্ডিয়ান পলিটিকাল অ্যাকশন কমিটি বা আইপ্যাক। এই তালিকা চলতি মাসের ১৫ তারিখ নাগাদ পাঠানো হয়েছে বিধায়কদের কাছে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বিধায়করা তাঁদের সঙ্গে মিলিত হবেন। সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা শুনে তার যথাসম্ভব দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করার কথা বলা হয়েছে। বাংলা আবাস যোজনা, বাড়ি ও জমি সমস্যা, বাড়িতে বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সমস্যা, জলের সমস্যা, জব কার্ড ও বিভিন্ন ভাতার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। আবার পারিবারিক সমস্যার কথাও উল্লেখিত হয়েছে।