বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অর্থ দপ্তরের তরফে জারি হওয়া বিজ্ঞপ্তিতে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হয়েছিল। সেই নির্দেশিকা অনুসারে– চুক্তিভিত্তিক গ্রুপ-ডি কর্মী যাঁরা পাঁচ বছর বা তার কম সময়ে কর্মরত, তাঁদের বেতন ১০ থেকে ১২ হাজার করা হয়েছিল। ১০ বছর বা তার কম সময়ের কর্মীদের ক্ষেত্রে বেতন ১২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১৪ হাজার করা হয়েছিল। গ্রুপ-সি কর্মী, যাঁরা পাঁচ এবং ১০ বছরের মধ্যে কর্মরত, তাঁদের বেতনও দু’হাজার টাকা বাড়িয়ে যথাক্রমে ১৩ হাজার ৫০০ এবং ১৫ হাজার ৫০০ করা হয়েছিল। এভাবে কার্যকালের মেয়াদ ভেদে দু’হাজার টাকা করে বাড়ানো হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ওয়েবেলের মাধ্যমে এই চুক্তির কর্মী নিয়োগ হতো। ওয়েবেল তার সাব-কনট্রাক্ট দিত অন্য সংস্থাকে। সেই সংস্থা ফের অপর সংস্থাকে কর্মী সরবরাহের বরাত দিত। সব মিলিয়ে চার-পাঁচ হাত ঘুরে কর্মী নিয়োগ হতো। যার জেরে এজেন্সিগুলি সংশ্লিষ্ট কর্মীদের থেকে বড় পরিমাণ টাকা কেটে নিত। গত আট বছর ধরে রাজ্য সরকার এজেন্সিগুলিকে এই লুটের সুযোগ কেন দিল, সেই প্রশ্নও তুলেছেন মলয়বাবু। অন্যদিকে, তৃণমূল প্রভাবিত কর্মী সংগঠনের প্রবীণ নেতা মনোজ চক্রবর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তাঁর দাবি, এর ফলে কয়েক হাজার কর্মচারী উপকৃত হবেন। এজেন্সিগুলির মৌরসি পাট্টাও শেষ হবে।