বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
একদিকে বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতা, অন্যদিকে প্রতিবাদের নামে রাজ্যের নানা প্রান্তে অশান্তি তৈরির চেষ্টা, এই দুইয়ের বিরুদ্ধেই রাজ্যের শাসক দল। রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, রাজ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রেখে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতার বার্তা দিতেই আজ থেকে মিছিল শুরু করছেন মমতা। গণতন্ত্রই যে প্রতিবাদের শ্রেষ্ঠ হাতিয়ার, তা প্রমাণ করতে নামছেন নেত্রী।
আজ মমতা মিছিল শুরু করবেন ভারতীয় সংবিধানের প্রাণপুরুষ বি আর আম্বেদকারের মূর্তির পাদদেশ থেকে। মিছিল রেড রোড থেকে শুরু হয়ে মেয়ো রোডে গান্ধী মূর্তি ছুঁয়ে চলে যাবে জওহরলাল নেহরু রোড, ধর্মতলা দিয়ে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ ধরে জোড়াসাঁকো। একদিকে সংবিধান রক্ষার, অন্যদিকে ধর্মীয় ঐক্য ও সম্প্রীতির দুই প্রতিনিধি মহাত্মা গান্ধী ও রবীন্দ্রনাথকে মেলাতেই এই পথ পরিক্রমা মমতা বেছে নিয়েছেন বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের দাবি। দুপুর একটায় মিছিল শুরু করবেন মুখ্যমন্ত্রী। মঙ্গলবার মিছিল শুরু হবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এইট বি বাসস্ট্যান্ড থেকে। ঢাকুরিয়া সেতু হয়ে গোলপার্ক, গড়িয়াহাট রোড, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ ধরে ভাবনীপুরের যদুবাবুর বাজারে শেষ হবে মিছিল। তৃতীয় দিনেও দুপুর একটায় হাওড়া বঙ্কিম সেতুর নীচে পুরভবনের কাছ থেকে শুরু হয়ে রবীন্দ্র সেতু দিয়ে ধর্মতলায় ডোরিনা ক্রসিংয়ে শেষ হবে মমতার নেতৃত্বাধীন মিছিল। এদিন থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তাবিত পদযাত্রাকে ঘিরে ওই রাস্তায় পোস্টার, ফেস্টুন ও দলীয় পতাকা লাগানো শুরু হয়ে গিয়েছে। দলীয় সূত্রের দাবি, আপাতত এই রুট নির্ধারিত থাকলেও পুলিস-প্রশাসন প্রয়োজনে বদলও করতে পারে।