বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সিপিএমের তরফে দাবি করা হয়েছে, এবারের পুজোয় তাদের দু’কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। যাকে পুরোপুরি হাস্যকর বলে উড়িয়ে দিয়েছেন সায়ন্তনবাবু। তাঁর বক্তব্য, ২০১১ সাল থেকে বাম নেতাদের মুখে শুনছি, পার্টির রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। যার প্রতিফলন হিসেবে বই বিক্রিতে জোয়ার, ছাত্র সংগঠনের রাস্তায় নেমে আন্দোলন, জাঠা সহ একাধিক বিষয়কে সামনে আনা হচ্ছে। তবে গত লোকসভা নির্বাচনে কোনও একটি বিধানসভা থেকেও বামেরা লিড পায়নি বলে দাবি করেন বিজেপির এই প্রভাবশালী রাজ্য নেতা। কটাক্ষের সুরে তিনি আরও বলেন, যাদের দুই লক্ষ ভোট নেই তারা আবার দু’কোটি টাকার বই বিক্রি করবে! একইসঙ্গে তৃণমূলের বুক স্টল নিয়েও মন্তব্য করতে ছাড়েননি সায়ন্তন বসু। তাঁর মতে, শাসকদলের স্টলে পড়ার মতো বই থাকে না। মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিকে সেরা ছাত্র-ছাত্রীদের উপহার হিসেবে মুখ্যমন্ত্রীর কবিতার বই গুঁজে দেওয়া হয়। নইলে বিনা পয়সাতেও এই বই কেউ নেবে না।
একইসঙ্গে সিপিএমের বুক স্টলে সেই আদ্যিকালের বই পাওয়া যায়। যা গত ২০ বছর আগেও পাওয়া যেত, এখনও পাওয়া যায়। সেদিক দিয়ে বিজেপির বুক স্টলে থাকা বইগুলি অনেকবেশি সমসাময়িক বলে দাবি করেন সায়ন্তনবাবু। তাঁর দাবি, সাম্প্রতিক সবচেয়ে বড় ইস্যু এনআরসি, ৩৭০ ধারা বিলোপ নিয়ে নতুন এডিশনের বই রেখেছি আমরা। একই সঙ্গে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের উপর লেখা বইও ছিল বিজেপির স্টলগুলিতে। যার সঙ্গে সাধারণ মানুষ নিজেদের একাত্ম করতে পারবেন। তাছাড়াও রাজ্যজুড়ে বিজেপির প্রভাব ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির প্রতিফলন এবারের বুক স্টলে আসা বইপ্রেমীদের মধ্যে দেখা গিয়েছে বলেও জানান তিনি।