অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের এক সূত্র জানাচ্ছে, সোমবার সন্ধ্যায় কেএলসি থানার ভাটিপোতায় রাস্তার পাশে একটি বাইকের উপর বসেছিলেন জাহির। হঠাৎ হেলমেটে মুখ ঢাকা অবস্থায় বাইকে চেপে এসে দুষ্কৃতীরা জাহিরকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়। গুলি লাগে জাহিরের পিঠে। কলকাতা পুলিসের ইস্ট ডিভিশনের ডিসি অরীশ বিলাল জানিয়েছেন, ‘ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, এক রাউন্ড গুলি চলেছে।’
জাহির চন্দনেশ্বরের বাসিন্দা হলেও কেএলসি থানা এলাকার ভাটিপোতায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকেন। দুষ্কৃতীরা হঠাৎ করে কেন জাহিরকে গুলি করল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই। তবে অন্য কোনও কারণ থাকতে পারে। সবটাই তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ভরসন্ধ্যায় এই গুলি চালনার ঘটনায় ফের অস্বস্তিতে পড়েছে লালবাজার। কারণ, সিপি হিসেবে কলকাতার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রতিটি মাসিক ক্রাইম কনফারেন্সেই নিয়ম করে ওসিদের বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে সক্রিয় হতে নির্দেশ দেন পুলিস কমিশনার। এমনকী, বেআইনি অস্ত্র উদ্ধারে আচমকা নাকা চেকিং, ব্লক রেইড চালানো হচ্ছে শহরে। তারপরও কীভাবে দুষ্কৃতীদের হাতে অস্ত্র আসছে? কোথা থেকে এই অস্ত্র ঢুকছে শহরে? তাহলে কি গুন্ডাদমন শাখার গোয়েন্দাদের সোর্স-নেটওয়ার্কে ঘাটতি থেকে যাচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে গোয়েন্দা কর্তাদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা কেউই সাড়া দেননি।