কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে কাকদ্বীপ মহকুমা ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে মোট ৩০টি সিসি ক্যামেরা বসানো রয়েছে। কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে ১২টি ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে সিসি ক্যামেরার সংখ্যা রয়েছে ১৮টি। নতুন যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তাতে মহকুমা ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নতুন করে আরও ১০৮টি সিসি ক্যামেরা বসানো হবে। অর্থাৎ দু’টি হাসপাতাল মিলিয়ে মোট ১৩৮টি সিসি ক্যামেরা লাগানো থাকবে। মহকুমা হাসপাতালে নতুন করে বসানো হবে ৫৬টি ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে বসানো হবে ৫২টি সিসি ক্যামেরা। দু’টি হাসপাতালের বিল্ডিংয়ের ভিতরে ও বাইরে এই ক্যামেরাগুলি বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কাকদ্বীপ মহকুমা ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ভবন দু’টির মধ্যে দূরত্ব প্রায় ২০০ মিটার। এছাড়াও হাসপাতালের ভিতরের চত্বরও অনেক বড়। তাই বেশি সংখ্যক সিসি ক্যামেরা বসিয়ে নিরাপত্তার দিকটি নজরে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও দু’টি হাসপাতালে নিরাপত্তারক্ষীর সংখ্যাও বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমান মহকুমা ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল মিলিয়ে মোট ২১ জন নিরাপত্তারক্ষী দায়িত্বে রয়েছেন। নতুন করে আরও ২০ জন নিরাপত্তারক্ষী নেওয়া হবে। এই কুড়ি জনের মধ্যে ১৫ জন মহিলা ও পাঁচজন পুরুষ থাকবেন। ইতিমধ্যেই এই পরিকল্পনা লিখিতভাবে স্বাস্থ্যভবনে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণেন্দু রায় বলেন, নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য এই পরিকল্পনা স্বাস্থ্যভবনে জানানো হয়েছে। আশা করা যায় শীঘ্রই অনুমোদন পাওয়া যাবে। নিজস্ব চিত্র