কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
বর্তমানে এই ব্লকে সব মিলিয়ে দেড় হাজারেরও বেশি টার্কি রয়েছে। কেউ কেউ এই পাখির মাংস কলকাতার বাজারে বিক্রি করে স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন। এই পাখির মাংস বিপণনের জন্য তাঁদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা ঠিক হয়েছে। জানা গিয়েছে, টার্কি প্রতিপালনের আগে মহিলাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়েছিল শস্য শ্যমলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র।
ছ’মাস বয়সের পর কতগুলি টার্কি বেঁচে ছিল, তা যাচাই করেছিলেন ব্লকের আধিকারিকরা। তাতে দেখা যায়, টার্কির মৃত্যুর হার কম। ঠিকমতো যত্ন এবং লালনপালন করলে সেগুলি দ্রুত পুষ্ট হয়ে উঠতে পারে। এক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। পোল্ট্রির থেকে টার্কি চাষ লাভজনক বলে দাবি আধিকারিকদের। বর্তমানে কলকাতার বাজারে এই পাখির মাংসের চাহিদা বাড়ছে। ফলে সোনারপুর থেকে টার্কি সহজেই সেখানে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে। দপ্তরের কর্তাদের অনুমান, এই চাষে বিনিয়োগের তুলনায় আটগুণ লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। নিজস্ব চিত্র