শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
এদিন সকাল থেকে ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার চালান বাম প্রার্থী। টোটোতে চেপে এলাকা পরিক্রমা করেন তিনি। শানপুকুর অঞ্চলের ছেলেগোয়ালিয়াতে সব গ্রাম পঞ্চায়েত আসনেই জিতেছিল আইএসএফ। সেখানে সৃজনের টোটো কখন ঢুকতেই এক গ্রামবাসী সটান বলে দিলেন, ‘আমরা ভাইজানকে ভোট দেব।’ সৃজন টোটো থামিয়ে হেসে তাঁকে বলেন, ‘আপনি কাকে ভোট দেবেন, সে তো আপনার ব্যাপার। কিন্তু ভোট দেওয়ার আগে ভাববেন, কে তৃণমূল-বিজেপির বিরুদ্ধে লড়তে পারবে। কারা সংসদে গেলে আপনারা সুরক্ষিত থাকবেন।’ কাশীপুরের পাশে চণ্ডীহাট গ্রামও আইএসএফের ঘাঁটি বলে পরিচিত। সেখানে সৃজনকে এক প্রবীণ ব্যক্তির প্রশ্ন, ‘জোটটা করা গেল না কেন? বিমানবাবু কি পয়সা খেয়ে বসে আছেন?’ সৃজন টোটো থামিয়ে হাতে মাইক তুলে বলেন, ‘জোট হলে ভালো হতো। একা বিমানবাবুর উপর সব নির্ভর করে না।’ পাশ থেকে আর একজন বলে উঠলেন, ‘জোট হলে লড়াই হতো। মার খেলে আমাদের বাঁচাবে কে?’ সৃজন এবার বলেন, ‘চিন্তা করবেন না। আগেও ছিলাম। আপনারা আক্রান্ত হলে ছুটে আসব। শুধু আবেগের উপর ভরসা না করে বুদ্ধি খাটিয়ে চিন্তা করুন।’ এরপর একে একে সাতভাইয়া, নাংলা, পালপুর, জামিরগাছি গ্রাম ঘোরেন তিনি। বিকেলে সৃজন ও কলকাতা দক্ষিণের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম গাঙ্গুলিপুকুর থেকে যৌথ মিছিল করেন।
এদিকে, খেয়াদহ এলাকায় তৃণমূল প্রার্থী সায়নীকে তাঁরই নানা বয়সের ছবির একটি কোলাজ উপহার দেন এক মহিলা। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় এদিন বিকেলে সায়েন্স সিটিতে সাতটি বিধানসভা এলাকার কর্মীদের নিয়ে সভা করেন। সন্ধ্যায় তিনি বিভিন্ন একাধিক পথসভায় যোগ দেন।