রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এরপর এদিন দুপুরে ফের বাকি আড়াই লক্ষ টাকা নিতে যান ওই অফিসার। অভিযোগ, টাকা জোগাড় করতে না পেরে স্ত্রীর গয়না বন্ধক দেন ওই ব্যবসায়ী। সেই খবর রটতেই প্রতিবাদে সরব হন ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা। তাঁরাই পুলিসের গাড়ি আটকে দেন। স্থানীয় বাসিন্দা সিরাজুল মোল্লা বলেন, ‘বেঙ্গল পুলিসের এত চাহিদা ছিল না। কলকাতা পুলিস আসার পর থেকেই ভাঙড়, চন্দনেশ্বর, পোলেরহাট সব থানার চাহিদা বেড়ে গেছে। কেউ কোনও ব্যবসা করতে পারছেন না। সব জায়াগায় পুলিস তোলাবাজি করছে।’
এই ঘটনায় ভীত সন্ত্রস্ত সইফুদ্দিন মোল্লা। তিনি বলেন, ‘গ্রামবাসীরা যেভাবে প্রতিবাদ করেছেন, তাতে পুলিস হয়তো আমাকে গ্রেপ্তার করবে, ব্যবসা বন্ধ করে দেবে। এমন হলে বউ-বাচ্চা না খেতে পেয়ে মারা যাবে।’ এপ্রসঙ্গে ভাঙড় ডিভিশনের ডেপুটি কমিশনার সৈকত ঘোষ বলেন, ‘আমরা একটি মৌখিক অভিযোগ পেয়েছি। সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গোটা ঘটনাটি কী হয়েছে, সেটি অনুসন্ধান করা হচ্ছে। ওই অফিসারের ভূমিকা কী তাও দেখা হচ্ছে। তাঁর সঙ্গে আর কেউ যুক্ত কি না, সেটা নিয়েও অনুসন্ধান করা হচ্ছে।’