গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
দুই সন্তানকে নিয়ে বাড়িতে থাকেন ওই বধূ। তাঁর স্বামী কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন। অভিযুক্ত যুবকের কাকিমা হন তিনি। ওই যুবক প্রায় আড়াই বছর ধরে তাঁকে উত্যক্ত করতো। কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় হুমকিও দেওয়া হতো বলে অভিযোগ। আগেও থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন ওই মহিলা। অভিযুক্ত গ্রেপ্তারও হয়েছিল। কিছুদিন জেল খেটে জামিনে মুক্ত হয়। এরপর ফের বধূকে উত্যক্ত করা শুরু করে সে। একাধিকবার গ্রামে সালিশি সভা বসে এই নিয়ে। এরপর মঙ্গলবার রাতে ওই বধূর ঘরে ঢুকে তাঁর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করলে তিনি চিৎকার করেন।
তখন স্থানীয় বাসিন্দারা এসে অভিযুক্তকে ধরে ফেলে। জানা গিয়েছে, মাঝেমধ্যে যুবক গভীর রাতে কাকিমাকে ফোন করে কুকথা বলত। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তাঁকে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছিল সে। দা নিয়ে এলাকায় ঘুরে বেড়াত অভিযুক্ত। ভয়ে বাড়ির বাইরে বের হতেন না ওই মহিলা। রাতে জানালা দিয়ে উঁকি দিত অভিযুক্ত। টর্চের আলো দিয়ে ইঙ্গিত করে ডাকত তাঁকে। কিন্তু যুবকের ডাকে সাড়া দেননি অভিযোগকারিণী। তিনি বলেন, এদিন ঘরে ঢুকে আমার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে ওই যুবক। অভিযুক্তের শাস্তি দাবি করেছেন তিনি।